মধু এবং দারচিনি গুঁড়ো জলে মিশিয়ে সেই মিশ্রণ ফুটিয়ে নিতে হবে। তারপর একবার ছেঁকে নিয়ে খালি পেটে খেতে পারেন এই পানীয়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে এবং সাধারণ সর্দি-কাশির সমস্যা কমাতে এই পানীয় সাহায্য করে। এছাড়াও কমায় সংক্রমণের প্রবণতা।
সকালবেলায় খালি পেটে ঈষদুষ্ণ জলের মধ্যে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে অনেকেই খেয়ে থাকেন। এই পানীয় দ্রুত ওজনা কমাতে এবং অ্যাসিডিটি, বদহজম এইসব সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
এছাড়াও আপনি রাতে জলে ভিজিয়ে রাখতে পারেন চিয়া সিডস। সকালে সেই জল ছেঁকে নিয়ে তার মধ্যে মিশিয়ে নিন পাতিলেবুর রস আর সামান্য মধু। বদহজমের সমস্যা কমাতে এই পানীয় সাহায্য করে।
খালি পেটে খেতে পারেন আমলকির রস। এই পানীয়ের মধ্যে রয়েছে অনেক গুণ। বডি ডিটক্সের ক্ষেত্রে এই পানীয় দারুণভাবে কাজে লাগে।
এর পাশাপাশি খাবার হজমের শক্তি বৃদ্ধি করে। প্রদাহজনিত সমস্যা কমায়। আর বৃদ্ধি করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।
খালি পেটে অনেকেই অ্যালে সিডার ভিনিগার থাকে। ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে এই পানীয় দারুণভাবে সাহায্য করে। সামান্য গরমজলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার মিশিয়ে খেতে পারেন।
শরীরে জমে থাকা দূষিত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এই পানীয়। এছাড়াও মেটাবলিজম রেট বৃদ্ধি করে। কমায় ওজনও।
খালি পেটে আদা চা খেলেও আপনি অনেক উপকার পাবেন। খাবার হজম করার শক্তি বৃদ্ধি করে এই পানীয়।
অ্যাসিডিটি কিংবা গ্যাসের সমস্যা এড়াতেও সাহায্য করে আদা চা। খাবার হজম করে এমন উৎসেচক উৎপাদনেও সাহায্য করে এই পানীয়।