সুষম আহার করা প্রয়োজন। অর্থাৎ খেয়াল রাখুন আপনার খাবারে যেন কোনও পুষ্টি উপকরণের ঘাটতি না হয়। তাহলেই দিনভর সমান এনার্জি নিয়ে কাজ করতে পারবেন আপনি।

প্রতিদিন এমন খাবার খেতে হবে যার মধ্যে কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেলস- সবই সঠিক পরিমাণে বজায় থাকবে। সঠিক পুষ্টি পেলে তবেই বাড়বে স্ট্যামিনা।

সারাবছরই সঠিক পরিমাণে জল খাওয়া দরকার। সব মরশুমেই খেয়াল রাখতে হবে শরীর যেন হাইড্রেটেড থাকে। অর্থাৎ সঠিক মাত্রায় শরীরে যেন জলের পরিমাণ বজায় থাকে।

সারাদিন যদি আপনার শরীর হাইড্রেটেড থাকে তাহলেই আপনি সঠিক ভাবে এনার্জি পাবেন এবং কাজ করার ক্ষেত্রে আপনার স্ট্যামিনা বৃদ্ধি পাবে।

সাঁতার কাটার অভ্যাস থাকলে একাধিক উপকার পাবেন আপনি। দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্যে করে এই অভ্যাস। এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক সুবিধা।

সাঁতার কাটার অভ্যাস আমাদের স্ট্যামিনা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে। শরীরে সঠিক মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছতেও সহায়তা করে।

নিয়মিত শরীরচর্চা করলে আপনি যেমন কাজ করার শক্তি এবং এনার্জি পাবেন তেমনই বৃদ্ধি পাবে আপনার স্ট্যামিন অর্থাৎ কর্মক্ষমতা। তাই রোজ একসারসাইজ করুন।

ভারী ধরনের শরীরচর্চা যেমন- কার্ডিও, ওয়েট লিফটিং, জিমে গিয়ে মেশিন ট্রেনিং করতে পারেন স্ট্যামিনা বাড়ানোর জন্য। তবে অবশ্যই প্রশিক্ষকের পরামর্শ নিতে হবে।

মেডিটেশন বা ধ্যান করলে আপনি অনেক উপকার পাবেন। রোজ তাই চেষ্টা করুন অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট মেডিটেশন করতে। ধীরে ধীরে ধ্যামের সময় বাড়াতে হবে।

মেডিটেশন করলে স্ট্রেস কমবে এবং মন-মেজাজ শান্ত থাকবে। তার ফলে আপনার শরীরের এনার্জি লেভেল এবং স্ট্যামিনা দুটোই বৃদ্ধি পাবে।