চিকিৎসকদের মতে, খুব সহজেই খাদ্যাভ্যাসে অল্প কিছু পরিবর্তন করে আমরা আমাদের হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে পারি। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

Published by: ABP Ananda

সপ্তাহে ২ দিন রুই জাতীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ মাছ খান। হার্টের রোগের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কমবে। (নিজস্ব চিত্র)

ওটস রক্তে শর্করার পরিমাণ ঠিক রেখে খারাপ কোলেস্টরল কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদপিণ্ডকে স্বাভাবিক কাজ করতে সাহায্য করে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

আখরোটে হার্টের পক্ষে উপকারী ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। (ছবি সৌজন্য-পিটিআই)

কমপক্ষে ৭০ শতাংশ কোকা থাকা ডার্ক চকোলেটও শরীরে রক্ত চলাচল ঠিক রেখে হার্টের রোগের সম্ভাবনা কমায়।(ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

প্রতিদিন অ্যালমন্ডস জাতীয় বাদাম খাওয়ার অভ্যাস রক্তে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে লিপিড প্রোফাইলের কারণে হার্টের রোগ ঠেকায়। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)

ওমেগা-৩ ফ্য়াটি অ্যাসিড, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ চিয়া বীজ খেলেও ভালো থাকে হৃদপিণ্ড। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)

হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী হল রসুনও। কাঁচা বা স্যুপ জাতীয় খাবারে এর ব্যবহার হার্টকে ভালো রাখে। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।(ছবি সৌজন্য- পিটিআই)

তিসির বীজ বা ফ্লাক্স সীড ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখার পাশাপাশি কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়। ফলে রোগের ঝুঁকি কমে হার্ট ভালো থাকে।(ছবি সৌজন্য- পিটিআই)

স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি ও জাম জাতীয় ফল হৃদপিণ্ডে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস বা অ্যাসিড জাতীয় সমস্যা ও জ্বালা কমাতে সাহায্য করে। (ছবি সৌজন্য- পিক্সাবে)