বিট কিংবা বিটের রস খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। বিট খেলে ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।



হাই ব্লাড সুগার কমাতে লাল রঙের খাবার হিসেবে বিট খেতে পারেন আপনি।



বেদানার অনেক স্বাস্থ্যগুণ রয়েছে। লাল রঙের ফল হিসেবে বেদানা খেতে পারেন সুগারের মাত্রা কমাতে।



বেদানা খেলে মূলত নিয়ন্ত্রণে থাকে টাইপ ২ ডায়াবেটিসের মাত্রা। অতএব রোজ একটা বেদানা খাওয়া যেতেই পারে।



লাল রঙের ক্যাপসিকাম বা রেড বেলপেপার খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে সুগার বা ডায়াবেটিসের মাত্রা।



লো গ্লাইসেমিক রেড বেল পেপার খেলে খাবার খাওয়ার পর আচমকা সুগার বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা অনেক কমে যায়।



টোম্যাটো খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে কাঁচা টোম্যাটো খেতে পারলে বেশি উপকার পাওয়া সম্ভব।



বেশি ফাইবার, কম ক্যালোরি এবং কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত টোম্যাটো ডায়াবেটিসের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।



লাল ফলের মধ্যে রয়েছে স্ট্রবেরি, যা খেলে হাই ব্লাড সুগারের মাত্রা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব।



স্ট্রবেরি খাওয়ার আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীরা এই ফল নিশ্চিন্তে খেতে পারেন।