ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেশি হয়ে গেলে আমাদের শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।



ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেড়ে গেলে শরীরের বিভন্ন অংশে বিশেষ করে পায়ে, গোড়ালির অংশে তীব্র যন্ত্রণা হতে পারে।



ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা থাকলে আমাদের পা ফুলেও যেতে পারে। এছাড়াও শরীরে দেখা দিতে পারে আরও অনেক সমস্যা।



বেশ কয়েকটি ফল রয়েছে যেগুলি নিয়মিত খেতে পারলে আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বাড়বে না, স্বাভাবিক পরিমাণেই বজায় থাকবে।



আম খেলে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই বলে প্রচুর খাবেন না। অল্প পরিমাণে খেতে হবে। সুগার থাকলে আম খাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রোজ আম খেলে পরিমাণের দিকেও নজর দিন।



আনারস খেলেও নিয়ন্ত্রণে থাকে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। এই ফলে থাকা ব্রোমেলাইন ইনফ্লেমেশনের সমস্যা কমায়। তার ফলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।



পাকা পেঁপে খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইউরিক অ্যাসিড। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ এই ফল গাঁটের ব্যথা কমাতেও কাজে লাগে। এছাড়াও মেটাবলজিম রেট বাড়িয়ে ওজন কমায় পাকা পেঁপে। খেয়াল রাখে লিভারের স্বাস্থ্যেরও।



ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা আপনার শরীরে নিয়ন্ত্রণে থাকবে। বেড়ে যাবে না। স্বাভাবিক পর্যায়েই থাকবে। এই ফল কিডনিও ভাল রাখে।



চেরি ফলে রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপকরণ। প্রদাহজনিত সমস্যা কমানোর পাশাপাশি শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রাও স্বাভাবিক রাখে এই ফল।



তরমুজ খেলে শরীর ঠান্ডা এবং হাইড্রেটেড থাকে। এই ফল শরীরে থাকা অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড বের করে দেয়। ফলে ভাল থাকে কিডনি।