নিয়মিত পাতিলেবু খেতে পারলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখে পাতিলেবুর রস।



পাতিলেবুর রসে থাকা ভিটামিন সি এবং সাইট্রিক অ্যাসিড ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।



কলা খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। তবে রোজ খেলে অল্প পরিমাণে খান। বেশি খেলে বাড়বে বিপদ।



কলার মধ্যে পটাশিয়াম রয়েছে প্রচুর। তবে পিউরিনের পরিমাণ খুবই কম। এর ফলেই নিয়ন্ত্রণে থাকে ইউরিক অ্যাসিড।



ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাতে হলুদ রঙের ফল আনারস খেলে উপকার পাবেন অনেক।



আনারসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। এই ফাইবারের সাহায্যেই শরীরের অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমে।



হলুদ রঙের ক্যাপসিকাম বা বেল পেপার ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমাতে দারুণ ভাবে সাহায্য করে।



হলুদ বেল পেপারে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এগুলি ইমফ্লেমেশন, অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং ইউরিক অ্যাসিড কমায়।



ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা বেশি থাকলে অনেক কিছু খাওয়াই নিষিদ্ধ হয়। তার মধ্যে মুসুর ডাল একটি খাবার।



তবে মুগডাল খেলে কিন্তু ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমে। তবে স্বল্প পরিমাণে খেতে হবে মুগডাল।