গ্রীষ্মকাল মানে তরমুজের মরসুম। এর উপকার অনেক।



তরমুজে ৯২% জল এবং ৬% চিনি থাকে। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে



বাজারে এমন তরমুজ এসেছে যেগুলিকে লাল রঙ করার জন্য রাসায়নির রং পুশ করা হয়।



এই ধরনের তরমুজ চেনা খুবই কঠিন কিন্তু এটি খেলে অনেক স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে।



তরমুজের রঙ আরও লাল করার জন্য অনেক সময় রঙের ইনজেকশন দেওয়া হয়।



ইনজেকশন দেওয়া তরমুজে নাইট্রেট, কৃত্রিম রঙ, ক্যালসিয়াম কার্বাইড পাওয়া যায়



তরমুজ পাকানোর জন্য প্রায়শই ক্যালসিয়াম কার্বাইড ব্যবহার করা হয়, যা লিভার, কিডনির জন্য বিপজ্জনক হতে পারে।



তরমুজে লাল রঙ করতে নানা রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। যা অনেক অসুখের কারণ।



তরমুজ কাটার সময় যদি মাঝখানে গর্ত বা ফাটল দেখা যায়, তাহলে সাবধান।



তরমুজ কেনার পর, কমপক্ষে ২-৩ দিন রেখে দিন। যদি এটি নষ্ট না হয় , তাহলে সাবধান