মেয়েদের সাজগোজের জিনিসের মধ্যে খুবই পছন্দের জিনিস লিপস্টিক।



বর্তমানে লিপস্টিকের ধরনও বহুরকমের। বহু ব্র্যান্ড। সেই অনুযায়ী স্থির হয় বাজারমূল্য।



এককালে ঠাকুমা-দিদিমারা কোথাও যাওয়ার আগে খয়ের দেওয়া পান খেয়ে ঠোঁট রাঙিয়ে নিতেন।



তবে লিপস্টিকের ইতিহাসপ্রায় ৫০০০ বছরের পুরনো। তবে তা আমবাঙালির ঘরে ঘরে পৌঁছতে অনেক সময় লেগেছে।



ঐতিহাসিকরা বলেন, সুমেরীয় সভ্যতায় মহিলাদের মধ্যে ঠোঁট রাঙিয়ে নেওয়ার চল ছিল।



সে-সময় ফলের রস এবং ফুলের রঙ তৈরি হত ঠোঁটের প্রসাধনী।



মেসোপটেমীয় সভ্যতায় মূল্যবান রত্নচূর্ণ থেকে ঠোঁটের রং তৈরি হত ।



বাজারে লিপস্টিক আনা ও তাকে সাধারণের ঘরে ঘরে পৌঁছে দেয় গুলেরিয়ার



কোম্পানিটি প্রথম ১৮৮৪ সালে বাণিজ্যিকভাবে লিপস্টিক বিক্রি শুরু করে।



লিপস্টিক সম্পর্কে গ্রীক সাম্রাজ্যে একটি আইন প্রণয়নের উল্লেখও পাওয়া যায়।



গ্রীসে এক সময় শুধুমাত্র পতিতাদের গাঢ় রঙের লিপস্টিক পরতে হত। তা দিয়ে তাদের চেনা যেত।



তবে ঠিক কে প্রথম বাণিজ্যিক ভাবে বিপণন করা লিপস্টিকে ঠোঁট রাঙিয়েছিলেন বলা মুশকিল।