শীতের দিনে শরীর গরম থাকলে চট করে সর্দি-কাশি হবে না। তাই শীতের দিনে শরীর গরম রাখতে খেতে হবে ঘি। ঘি- এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। ঘি খেলে বদহজমের সমস্যা কমে। ত্বকের রুক্ষ-শুষ্ক ভাবও কমায় ঘি। রয়েছে আরও অনেক গুণ। শীতের মরশুমে দৈহিক তাপমাত্রা সঠিক মাত্রায় বজায় রাখতে সাহায্য করে ডিম। তাই জলখাবারে ডিম খেতে পারেন শীতের দিনে। শুধু ডিম নয়, মুরগির মাংস খেলেও শরীর গরম থাকে শীতের মরশুমে। মাংসের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন যা খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। বিভিন্ন ধরনের বাদাম খেলে শীতের দিনে আপনার শরীর গরম থাকবে। সহজে সংক্রমণ হবে না। অসুস্থ হবেন না আপনি। আমন্ড, আখরোট, চিনাবাদাম, পেস্তা, কাজু- খেতে পারেন সবকিছু। এছাড়াও খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের বীজ যা আপনাকে শীতে সুস্থ রাখবে। মাটির তলায় বেশ কিছু সবজির চাষ হয় যেগুলি শীতের মরশুমে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। তার মধ্যে একটি হল গাজর। এছাড়াও তালিকায় রাখতে পারেন পালংশাক, মিষ্টি আলু। এই সমস্ত খাবারেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট। মধ্যবিত্ত বাড়ির রান্নাঘরে থাকা বিভিন্ন ধরনের মশলা শীতের মরশুমে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে। এইসব মশলার তালিকায় রাখতে পারেন আদা, গোলমরিচ, লবঙ্গ, দারচিনি এবং আরও অনেক মশলা।