রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রোপো রেট বাড়ানোয় আরও বেড়ে গিয়েছে মাসিক ঋণের কিস্তি দেওয়ার পরিমাণ। সেই ক্ষেত্রে লোনের পরিমাণ চোকাতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন ঋণগ্রহীতারা।
ক্রমাগত ইএমআই বেড়ে যাওয়ায় বহু মানুষ ঋণখেলাপির পর্যায়ে পৌঁছচ্ছেন। যার ফলে লোন সেটলমেন্টের পথে হাঁটতে হচ্ছে তাদের।
কোনও ব্যক্তি ঋণ নেওয়ার পর পরপর ৯১ দিন অর্থাৎ ৩ মাস পর্যন্ত কিস্তি জমা না করে, তবে এই পরিস্থিতিতে ব্যাঙ্ক তার ঋণকে নন-পারফর্মিং অ্যাসেট (NPA) বিভাগে রাখে।
এই পরিস্থিতিতে, ব্যাঙ্ক ঋণগ্রহীতাকে একটি নোটিশ জারি করে ও অর্থ দেওয়ার জন্য বলে।
এতে ব্যাঙ্ক তার ঋণের মূল পরিমাণ ছাড়াও অবশিষ্ট সুদের হার ও অবশিষ্ট চার্জ হ্রাস করে। তে গ্রাহকের উপর ঋণের বোঝা কমে যায়
ঋণ নিষ্পত্তির সবচেয়ে বড় অসুবিধা হল এটি ঋণগ্রহীতার ক্রেডিট স্কোর কমিয়ে দেয়। এর প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ে সিবিল স্কোরে।
পরবর্তীকালে যদি কোনও ধরনের ঋণ নিতে হয়, তাহলে সমস্যা তৈরি হয়। এর প্রভাব পরবর্তী ৭ বছরের জন্য আপনার CIBIL স্কোরে থাকে।