ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য আপনি খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের বাদাম। এর মধ্যে আমন্ড, আখরোট, চিনাবাদাম ত্বকের জন্য খুবই ভাল।
বাদামের মধ্যে থাকে জিঙ্ক, ভিটামিন এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা কোলাজেন উৎপাদন বৃদ্ধি করে। এই কোলাজেন একটি প্রোটিন যা ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে।
ফ্যাটি ফিশ অর্থাৎ এই জাতীয় মাছের মধ্যে থাকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যা নতুন ত্বকের কোষ গঠনে সাহায্য করে থাকে।
মাছ একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এর সাহায্যে ত্বক টানটান থাকে, অর্থাৎ ত্বকের গঠন ভাল থাকে। ত্বকের জেল্লাভাব বজায় থাকে।
অ্যাভোকাডোও ত্বকের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। এর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এবং হেলদি ফ্যাট, যা ত্বকের ক্ষয় রোধ করে।
ভিটামিন ই এবং হেলদি ফ্যাটের সাহায্যে তৈরি হয় লুটেন এবং জিয়াক্সানথিনের মতো উপকরণ যা ত্বকের ক্ষয় রোধ করতে সাহায্য করে।
আজকাল অনেকেই বাড়িতেও রানাবান্নায় বেলপেপার ব্যবহার করেন। হলুদ ও লাল রঙের এইসব ক্যাপসিকামও ত্বকের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে।
ভিটামিন এ এবং সি ও বিটা ক্যারোটিন থাকে বেল-পেপারের মধ্যে যা ত্বকের গঠন সুদৃঢ় করে। ফলে সহজে ত্বক নষ্ট হয় না।
বিভিন্ন ধরনের সাইট্রাস ফ্রুট অর্থাৎ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফলও ত্বকের গঠন সঠিকভাবে বজায় রাখার জন্য, ত্বকের ক্ষয় রোধ করার জন্য কাজে লাগে।
ত্বকের উজ্জ্বল ভাব বজায় রাখার ক্ষেত্রেও সাইট্রাস ফ্রুটস যেমন- বিভিন্ন ধরনের লেবু, বিভিন্ন ধরনের জাম কাজে লাগে। তাই এগুলি খেতে পারেন।