কালে- এটি একপ্রকার শাক যা খেলে একাধিক উপকার পাওয়া যাবে। বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপকরণ রয়েছে এই শাকের মধ্যে।
ভীতামি, মিনারেলস, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসে ভরপুর এই শাকের মধ্যে একাধিক বায়োঅ্যাক্টিভ প্রোডাক্ট রয়েছে।
বেরি অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের জাম জাতীয় ফলের মধ্যেও রয়েছে একাধিক পুষ্টি উপকরণ, যা আমাদের স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল এবং প্রয়োজনীয়।
স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি- এইসবের মধ্যে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এছাড়াও রয়েছে অ্যান্থোসিয়ানিনস এবং পলিফেনলস। এই দুই উপকরণ সারা দেহে রক্ত সঞ্চালন সঠিক ভাবে বজায় রাখে এবং সার্বিক ভাবে আমাদের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে।
ডিমের মধ্যে রয়েছে ভরপুর পুষ্টি এবং প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন। ডিম খেতে বাচ্চারাও ভালবাসে। তাই তাদের ডায়েটেও এই খাবার যুক্ত করাই যায়।
ডিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, মিনারেলস, প্রোটিন এবং হেলদি ফ্যাট। এর সঙ্গে রয়েছে আরও অনেক শক্তিশালী পুষ্টি উপকরণ যা আমাদের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে।
পিনাট অর্থাৎ চিনাবাদামের মধ্যেও রয়েছে অনেক পুষ্টি উপকরণ যেগুলি সার্বিক ভাবে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।
ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস সমৃদ্ধ চিনাবাদাম আপনি হেলদি স্ন্যাকস হিসেবে খেতে পারেন। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অর্থাৎ ইমিউনিটি সিস্টেম সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে এই চিনাবাদাম।
মাছের মধ্যেও রয়েছে একাধিক গুণ। এই খাবার খেলে আমাদের শরীরে সঠিক ভাবে পুষ্টির জোগান হয়।
স্যামন মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। এর সাহায্যে আমাদের শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ব্যবস্থা সুদৃঢ় হয়। ভাল থাকে চোখের স্বাস্থ্য এবং মস্তিষ্ক আরও সক্রিয় ও সজায় হয়ে ওঠে।