সমস্ত ঐতিহ্য ও রীতি রেওয়াজ প্রবলভাবে মেনে চলতেই বিশ্বাসী নারায়ণ। তাঁর দীর্ঘদিনের ইচ্ছা যে সে হরগৌরী মন্দির স্থাপন করবে।



টাকার অভাবে ইচ্ছাপূরণ হয়নি তার। এমন সময় নারায়ণের প্রতিবেশী, তুলতুলির বাবা, উপেন এগিয়ে আসে তাকে সাহায্য করতে। ধার দেয় ৮ লক্ষ টাকা।



অন্যদিকে, রামকে অত্যন্ত ভালবাসে তুলতুলি এবং তাকে বিয়েও করতে চায়। যদিও তার সেই ইচ্ছা অপূর্ণই থেকে যায় যখন রাম কৃষ্ণাকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়।



উপেন তার মেয়ে তুলতুলির বিয়ে দিতে চায় নারায়ণের বড় ছেলে শিবার সঙ্গে।



উপেনের মূল উদ্দেশ্য নারায়ণের সম্পত্তি বা মন্দিরের একাংশকে তাঁর ধার দেওয়া টাকার শোধ হিসেবে নেওয়া।



নারায়ণের পরিবার রাম ও কৃষ্ণার সামাজিক মিলনের বিশাল তোড়জোড়ের আয়োজনে ব্যস্ত।



অন্যদিকে সেই নিয়ে উপেন সকলের সামনে বারবার নারায়ণকে অপমান করা শুরু করে, কারণ তার ধারণা হয় এই সমস্ত খরচ মিটছে ধার নেওয়া টাকা থেকে।



এমন সময়ে অফিসে ভাল কাজের পুরস্কার স্বরূপ ১০ লক্ষ টাকা পায় রাম। কৃষ্ণা সেই টাকা তুলে দেয় উপেনের হাতে।



পরিবারে ঝগড়া জটিলতা বন্ধ করতে বড় সিদ্ধান্ত নেয় কৃষ্ণা। উপেনের কাছে আর ঋণী থাকে না নারায়ণ।



এই ঘটনা কি উপেনকে তার ব্যবহার ঠিক করতে উচিত শিক্ষা দেবে? নাকি এর ফলে নারায়ণ ও তার পরিবার আবার নতুন কোনও সমস্যার সম্মুখীন হবে?