ধারাবাহিকের গল্প অনুযায়ী, রাম ও কৃষ্ণার বিয়ের দিনই প্রকাশ্যে এল রোহিনীর দুর্নীতি।



রাম ও কৃষ্ণা তাদের অফিসের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রজেক্ট নিয়ে অত্যন্ত ব্যস্ত হয়ে পড়ে।



কিন্তু রামের মধ্যে একটা অচেনা ক্ষোভ জন্ম নিচ্ছিল কৃষ্ণার বিরুদ্ধে। দেখা যাচ্ছিল যে কৃষ্ণা ঘনঘন মিটিং মিস করা সত্ত্বেও সবসময় তার অবদানের স্বীকৃতি পেয়ে চলেছে।



কৃষ্ণা আসলে গোপনে রোহিনীর অপরাধমূলক কাজগুলির বিরুদ্ধে প্রমাণ সংগ্রহ করতে ব্যস্ত ছিল।



সে ঠিক করেছিল যে রামের সঙ্গে তার বিয়ের দিনই রোহিনীর পর্দাফাঁস করবে।



রাম যখন তার অফিসে নিজের কাজের জন্য প্রশংসা পায়, কৃষ্ণা তাকে যথার্থ রূপে সমর্থন করতে থাকে।



অন্যদিকে কৃষ্ণাকে আটকানোর অনেক চেষ্টা করে রোহিনী। কিন্তু হাজার চেষ্টা সত্ত্বেও রোহিনীর শেষ রক্ষা হয় না।



কৃষ্ণা রোহিনীর পরিকল্পনায় জল ঢেলে দেয়। দেবজ্যোতি পুলিশের সঙ্গে অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হয় প্রধান সাক্ষী হিসেবে। অবশেষে রোহিনী গ্রেফতার হয়।



ছাঁদনাতলায় কৃষ্ণা যখন প্রবেশ করে, রাম নিজের ভুলটা বুঝে কৃষ্ণার কাছে ক্ষমা চায়।



পূর্ণিমার রাতে এক আকাশের নীচে দাঁড়িয়ে দুই পরিবার সাক্ষী হয় এই যুগলের মিলন উদযাপনের।



Thanks for Reading. UP NEXT

ভোটের প্রার্থী জড়িত বেআইনি কাজে, প্রমাণ করতে পারবে 'কনস্টেবল মঞ্জু'?

View next story