প্লেটলেট বা অনুচক্রিকা কমে যাওয়া মানেই শরীরে বাইরে ও ভিতরে রক্তক্ষরণের সম্ভাবনা

প্লেটলেট বা অনুচক্রিকা কমে যাওয়া মানেই শরীরে বাইরে ও ভিতরে রক্তক্ষরণের সম্ভাবনা

অনুচক্রিকার স্বাভাবিক মাত্রা দেড় লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ।

অনুচক্রিকার স্বাভাবিক মাত্রা দেড় লাখ থেকে সাড়ে চার লাখ।

যদি কখনও কাউন্ট ২০ হাজারের নিচে নেমে যায়; তখন ইন্টারনাল ব্লিডিংয়ের সম্ভাবনা

যদি কখনও কাউন্ট ২০ হাজারের নিচে নেমে যায়; তখন ইন্টারনাল ব্লিডিংয়ের সম্ভাবনা

প্লেটলেট যদি ৫ হাজারের কম হয়; তখন ব্রেন, কিডনি, হার্টের মধ্য রক্তক্ষরণের ভয় থাকে।

প্লেটলেট যদি ৫ হাজারের কম হয়; তখন ব্রেন, কিডনি, হার্টের মধ্য রক্তক্ষরণের ভয় থাকে।

প্লেটলেট যে শুধুমাত্র ডেঙ্গি হলেই কমে এমনটা নয়।

প্লেটলেট যে শুধুমাত্র ডেঙ্গি হলেই কমে এমনটা নয়।

অন্যান্য অনেক রোগ-বালাইতেও প্লেটলেট কমে উল্লেখযোগ্য হারে।

অন্যান্য অনেক রোগ-বালাইতেও প্লেটলেট কমে উল্লেখযোগ্য হারে।

যে কোনও ভাইরাল ইনফেকশনেই প্লেটলেটের কাউন্ট পড়ে যেতে পারে।

যে কোনও ভাইরাল ইনফেকশনেই প্লেটলেটের কাউন্ট পড়ে যেতে পারে।

রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে প্লেটলেট

রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে প্লেটলেট

রক্তবাহিকা ক্ষতিগ্রস্ত হলে রক্তপাত শুরু হয়। সেখানে ছুটে আসে অনুচক্রিকা।

রক্তবাহিকা ক্ষতিগ্রস্ত হলে রক্তপাত শুরু হয়। সেখানে ছুটে আসে অনুচক্রিকা।

ডেঙ্গির সবথেকে ভয়াবহ বিষয়টিই হল দ্রুত গতিতে প্লেটলেট কমে যাওয়া।

ডেঙ্গির সবথেকে ভয়াবহ বিষয়টিই হল দ্রুত গতিতে প্লেটলেট কমে যাওয়া।