ব্যালেন্স ডায়েটের ক্ষেত্রে সবার আগে নজর দিন আহার যেন সুষম হয়। শরীরে কোনও উপকরণের ঘাটতি হওয়া চলবে না।

স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। যেসব খাবারে ভরপুর পুষ্টি উপকরণ এবং পুষ্টিগুণ রয়েছে সেগুলি যোগ করুন মেনুতে।

দিনের সব খাবারই খেতে হবে। অর্থাৎ ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, ডিনার- বাদ দেওয়া যাবে না কিছুই। ব্যালেন্স ডায়েট করতে চাইলে পেট খালি রাখা যাবে না।

ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন সবুজ সবজি, ফল, খোসা-সহ দানাশস্য এইসব খাবার ব্যালেন্স ডায়েটের জন্য আদর্শ।

ভিটামিন এবং মিনারেলস আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। তাই এই দুই উপাদান সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে।

যাঁরা নিরামিষ খাবার খান তাঁদের ক্ষেত্রে প্রোটিনের ঘাটতি হতে পারে। এদিকে নজর দিন। অনেক নিরামিষ খাবারেই প্রচুর প্রোটিন থাকে, সেগুলো রাখুন মেনুতে।

ব্যালেন্স ডায়েট করতে হলে চিনি এবং নুন খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। এই দুইয়ের আধিক্য স্বাস্থ্যের পক্ষে মঙ্গলজনক নয়।

অতিরিক্ত তেলমশলাযুক্ত খাবার, ভাজাভুজি বা জাঙ্ক ফুড একেবারেই বাদ দেওয়া ভাল। এইসব খাবার ব্যালেন্স ডায়েট বা সুষম আহারে সমস্যা করে।

প্রোবায়োটিক যুক্ত খাবার যেমন দই, ইয়োগার্ট ইত্যাদি রাখতে পারেন মেনুতে। স্বাস্থ্যের পক্ষে এইসব খাবার খুবই উপকারি।

প্রোবায়োটিকস জাতীয় খাবার অন্ত্রের সমস্যা দূর করে। হজমশক্তি ভাল করে। কমায় প্রদাহজনিত সমস্যা।