Maniktala Crime: সিন্ডিকেট বিবাদের জেরেই কি 'খুন' ? মানিকতলায় ইমারতী ব্যবসায়ীর রহস্যমৃত্যু
Maniktala businessman Death Mystery: ইমারতি দ্রব্য সরবরাহকারী ওই ব্যবসায়ীকে কি সিন্ডিকেট বিবাদের জেরে খুন করা হয়েছে? উঠছে প্রশ্ন।

কলকাতা: মানিকতলার (Maniktala) মুরারিপুকুরে ইমারতী ব্যবসায়ীর রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল। বাড়ির কাছে একটি বন্ধ বরফকলে গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে পাওয়া যায়। প্রতিবেশীরা ১০০ ডায়ালে ফোন করলে মানিকতলা থানার পুলিশ (Police) এসে আরজি কর হাসপাতালে (Hospital) নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিত্সকরা।
পুলিশ সূত্রে খবর, ব্যবসায়ীর মাথার পিছনে আঘাতের চিহ্ন মিলেছে। স্বামীকে খুনের অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ীর স্ত্রী। প্রতিবেশীর দাবি, গুরুতর আহত অবস্থায় ওই ব্যক্তি বাঁচাও, বাঁচাও বলে চিত্কার করছিলেন। তা শুনেই তাঁরা পুলিশে খবর দেন। কীভাবে আঘাত লাগল? মৃত্যুর কারণ কী, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। ইমারতি দ্রব্য সরবরাহকারী ওই ব্যবসায়ীকে কি সিন্ডিকেট বিবাদের জেরে খুন করা হয়েছে? উঠছে প্রশ্ন।
অগাস্ট মাসের মাঝামাঝিও, হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকায় এক শেয়ার ব্যবসায়ীরও রহস্যমৃত্যুর ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। পানশালা থেকে উদ্ধার রক্তাক্ত দেহ। খুনের অভিযোগ পরিবারের। মৃতের নাম প্রদীপ সাউ। পরিবারের দাবি, কুমোরটুলির বাসিন্দা বছর ৫৬-র প্রদীপ সন্ধেয় দুই বন্ধুকে নিয়ে হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকার ওই পানশালায় গিয়েছিলেন। রাতেই তাঁর মৃত্যুর মেলে। পরিবারের দাবি, দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। কীভাবে মৃত্যু খতিয়ে দেখা শুরু করে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ।
হেয়ার স্ট্রিট থানা এলাকায় শেয়ার ব্যবসায়ীর রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় সামনে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবার সূত্রে খবর, প্রদীপ সাউ ও তাঁর স্ত্রী একাধিক কোম্পানির ডিরেক্টর ছিলেন। স্ত্রীর অভিযোগ, এই সব সংস্থার মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা লেনদেন হত। ২০২১ থেকে আয়কর দফতর থেকে চিঠি আসা শুরু হয়। এই নিয়ে ব্যবসার অংশীদারদের সঙ্গে গন্ডগোল চলছিল বলে মৃত শেয়ার ব্যবসায়ীর পরিবারের দাবি। মৃত্যুর সঙ্গে এর কোনও যোগ রয়েছে কিনা, খতিয়ে দেখা শুরু করে পুলিশ।
আরও পড়ুন, 'বিপর্যয়ের ক্ষতিপূরণ ১০ লক্ষ টাকা হওয়া উচিত', 'মাননীয়া'-কে একাধিক প্রশ্ন শুভেন্দুর
চলতি মাসেই মঙ্গলবার নিউ টাউনে সরকারি আবাসনে তরুণের রহস্যমৃত্যু ঘিরে তোলপাড়। সাতসকালে আবাসনের রাস্তায় পড়েছিল রক্তাক্ত দেহ। নিরাপত্তারক্ষীরা আকাঙ্খা আবাসনের ক্লাসিক থ্রি টাওয়ারের নিচে তরুণের দেহ পড়ে থাকতে দেখেন। এই ঘটনা নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতের ঈশান নিধারিয়া। বছর একুশের ওই তরুণ আবাসনের বাসিন্দা নন। কী কারণে ওই তরুণ আবাসনে এসেছিলেন তা জানার চেষ্টা চলে। খুন না আত্মহত্যা ? মৃত্যুর পিছনে কোনও রহস্য আছে কিনা, খতিয়ে দেখে টেকনোসিটি থানার পুলিশ।






















