বাড়ি বা বাইরে ইচ্ছেমতো সিসি ক্যামেরা নয়, শুভেন্দুর নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ বিচারপতির
শুভেন্দু অধিকারী যেখানে বলবেন, সেখানেই ক্যামেরা লাগাতে হবে। শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ বিচারপতি রাজশেখর মান্থার।
![বাড়ি বা বাইরে ইচ্ছেমতো সিসি ক্যামেরা নয়, শুভেন্দুর নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ বিচারপতির Not a CCTV camera at home or outside as desired, the judge instructed in Shuvendu adhikari's security case বাড়ি বা বাইরে ইচ্ছেমতো সিসি ক্যামেরা নয়, শুভেন্দুর নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ বিচারপতির](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/10/01/e2884615b79d3df4605f101c295f8672_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সৌভিক মজুমদার: শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ি ও বাড়ির বাইরে ইচ্ছেমতো সিসি ক্যামেরা লাগানো যাবে না। পুলিশ নিজের ইচ্ছামতো ক্যামেরা লাগাতে পারবে না। শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) যেখানে বলবেন, সেখানেই ক্যামেরা লাগাতে হবে। শুভেন্দু অধিকারীর নিরাপত্তা সংক্রান্ত মামলায় নির্দেশ বিচারপতি রাজশেখর মান্থার।
উল্লখ্য এর আগে শুভেন্দু অধিকারীকে নেতাইয়ের শহিদ স্মরণ কর্মসূচিতে যোগ দিতে পুলিশি বাধা এবং কাঁথিতে তাঁর বাড়ির সামনে সিসিটিভি ক্যামেরা বসিয়ে নজরদারির অভিযোগ সংক্রান্ত মামলায় রাজ্যের হলফনামা চেয়েছিল কলকাতা হাই কোর্ট। এরপর বিচারপতি রাজশেখর মান্থা নির্দেশ দিয়েছিলেন দু’সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে হলফনামা দিয়ে বক্তব্য জানাতে হবে রাজ্যকে।
উল্লেখ্য়, একেরপর এক শুভেন্দু ইস্যুতে সরগরম রাজ্য রাজনীতি। সম্প্রতি দুয়ারে শুভেন্দু অধিকারী ( Suvendu Adhikari) এই বলেই কাঁথিতে পুরভোটের প্রচার শুরু করেন বিরোধী দলনেতা (BJP) । এদিন কাঁথির খড়গপুর বাইপাস সংলগ্ন মন্দিরে পুজো দেন শুভেন্দু অধিকারী। এর পর কাঁথি শহরের ৬টি ওয়ার্ডে বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে বাড়ি বাড়ি ঘুরে প্রচার শুরু করেন তিনি। মুখে দুয়ারে শুভেন্দু স্লোগান। একইসঙ্গে রাজ্য সরকারের দুয়ারে সরকার ও স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পকে কটাক্ষ করেন বিরোধী দলনেতা।এরপর কাঁথি পৌরসভার ২১ নম্বর ওয়ার্ডে শুভেন্দু অধিকারী ভোট প্রচারে গেলে তৃণমূল কংগ্রেসের সমর্থকরা বিক্ষোভ দেখান, স্লোগান তোলেন। তবে হাল ছাড়েননি বিধানসভার বিরোধী দলনেতা । স্লোগান এর মধ্য দিয়ে তিনি প্রচার চালিয়ে যান।
শুভেন্দু অধিকারী প্রচার শুরু করলেও, দীর্ঘ ৩৬ বছর পর এবার কাঁথি পুরভোটে অধিকারী পরিবারের কোনও প্রতিনিধি নেই। অথচ বিভিন্ন সময়ে শিশির অধিকারী থেকে শুরু করে সৌম্যেন্দু অধিকারী, পরিবারের একাধিক সদস্য কাঁথি পুরসভার চেয়ারম্যানের পদে ছিলেন। শেষবারও চেয়ারম্যান হন সৌম্যেন্দু অধিকারী। এবার শুভেন্দু অধিকারীর বাড়ির কাউকে প্রার্থী করা হয়নি। যা নিয়ে কাঁথি সাংগঠনিক জেলার তৃণমূলের সভাপতি তরুণ কুমার মাইতির কটাক্ষ, পরাজয় অনিবার্য বুঝে, ভয়ে পরিবারের থেকে কাউকে প্রার্থী করা হয়নি। পাল্টা কাঁথি সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সৌম্যেন্দু অধিকারীর দাবি, বিজেপি কোনও প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি নয়। দল যাঁকে উপযুক্ত মনে করেছে, তাঁকেই প্রার্থী করেছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)