Teri mitti Song: ১ বিলিয়ন ভিউ পার অক্ষয়-পরিণীতির 'তেরি মিট্টি'-র
ক্ষয়কুমার আর পরিণীতি চোপড়ার 'কেশরী' বক্স-অফিসে তেমন ব্যবসা করতে না পারলেও জনপ্রিয় হয়েছিল ছবির গানগুলি। এই ছবিরই গান 'তেরি মিট্টি' ইতিমধ্যেই দেখে ফেলেছেন ১ বিলিয়ন মানুষ!
মুম্বই মুকুটে নতুন পালক 'কেশরী'-র। অক্ষয়কুমার আর পরিণীতি চোপড়ার 'কেশরী' বক্স-অফিসে তেমন ছাপ ফেলতে না পারলেও জনপ্রিয় হয়েছিল ছবির গানগুলি। এই ছবিরই গান 'তেরি মিট্টি' ইতিমধ্যেই দেখে ফেলেছেন ১ বিলিয়ন মানুষ! ইউটিউবে ইতিমধ্যেই এই গানটি পার পরেছে ১০০ বিলিয়ন ভিউয়ের লক্ষ্যমাত্রা।
তেরি মিট্টি গানটির দুটি ভার্সান শুনতে পেয়েছিলেন দর্শকরা। নারীকন্ঠে রয়েছেন ছবির নায়িকা খোদ। পরিণীতি চোপড়ার গলায় দর্শকরা শুনেছিলেন এই গানটি। অন্যদিকে পুরুষ কন্ঠটি ছিল বি প্রাকের। ২০১৯ সালে মুক্তি পাওয়া এই গানটি লিখেছিলেন মনোজ মুন্তাসির, ও কম্পোজ করেছিলেন অর্কপ্রভ মুখোপাধ্যায়।
ধর্ম প্রোডাকশানের প্রযোজিত এই ছবি ১৮৯৭ সালের সারাগারির যুদ্ধের ঘটনার প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছিল। সেই যুদ্ধে দশ হাজার আফগান সেনার সামনে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন ২১ জন শিখ জওয়ান। হার নিশ্চিত জেনেও চলেছিল মরণপণ লড়াই। আমৃত্যু যুদ্ধক্ষেত্র ছাড়েননি কেউই। গোটা ছবির শ্যুটিং হয়েছিল জয়পুরে।
মুক্তির পর প্রথম চার সপ্তাহে ১৫০ কোটির ব্যবসা করেছিল কেশরী। এরপরেই জনপ্রিয় ‘তেরি মিট্টি’ গানটি নিজের কন্ঠে রেকর্ড করার সিদ্ধান্ত নেন পরিণীতি চোপড়া। সোশ্যাল মিডিয়ায় গানটি রেকর্ডিং এর ছবি দিয়েছিলেন পরিণীতি। তিনি লিখেছিলেন, ‘১৫০ কোটির আনন্দ পালন করা যাক’।
পরিণীতি এর আগে ২০১৭ সালে ‘মেরি পেয়ারি বিন্দু’ ছবিতে একটি গান গেয়েছিলেন-‘মানা কে হাম ইয়ার নেহি’। শেয়ারও করেছিলেন টুইটারে।
‘তেরি মিট্টি’র মহিলা কণ্ঠে গাওয়া গানটি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করেছিলেন অক্ষয় কুমারও।
এই ছবিতে অক্ষয়ের বিপরীতে অভিনয় করেছিলেন পরিণীতি চোপড়া। অনুরাগ সিংহ পরিচালিত এই ছবির যৌথ প্রযোজনার দায়িত্বে ছিলেন অক্ষয় এবং কর্ণ জোহর। ‘গোল্ড’-এর পর ‘কেশরী’র মতো দেশাত্মবোধক ছবিতে ফের অক্ষয়ের অভিনয় মুগ্ধ করেছিল দর্শকদের।
‘কেশরী’ ছবিতে দর্শকদের মুগ্ধ করেছিল অক্ষয়ের লুক। পাঞ্জাবি যোদ্ধার লুকে অক্ষয়কে বেশ মানিয়েছিল। তাঁর অভিনয়ও মনে ধরেছিল দর্শকদের। বর্তমানে ‘রাম সেতু’ ছবির শ্যুটিং-এ ব্যস্ত অক্ষয়কুমার। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবিও শেয়ার করেছেন তিনি। অন্যদিকে পরিণীতির নতুন ছবি ‘সাইনা’ মুক্তি পাচ্ছে শীঘ্রই। সাইনা নেহওয়ালের বায়োপিক এটি।