Farmers' Protest Live Updates: নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ আমাদের সঙ্গে থাকলে গ্রেফতার করা হোক, মন্তব্য ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকাইতের

Farmers' Protest against Farm Law: দিল্লি-আগরা এবং দিল্লি-জয়পুর হাইওয়ে অবরোধের হুঁশিয়ারি কৃষকদের।

ওয়েব ডেস্ক, এবিপি আনন্দ Last Updated: 12 Dec 2020 03:15 PM
কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের কথা শোনার বদলে তাঁদের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে। এটা দুর্ভাগ্যজনক। কৃষকরা কৃষি আইন চান না। যাঁদের জন্য এই আইন, তাঁরাই যখন সেটা চান না, তখন কেন্দ্র কেন তাঁদের উপর অত্যাচার করছে? প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার অনুরোধ, কৃষকদের কথা শুনুন। খলিস্তানি ও রাজনৈতিক দলগুলির যোগ থাকার কথা বলে কেন্দ্র এই আন্দোলনকে খাটো করার চেষ্টা করছে। কারও সঙ্গে মতান্তর না হলেই তাঁকে দেশ-বিরোধী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। যে মন্ত্রীরা এই ধরনের মন্তব্য করছেন, তাঁদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমরা কেন্দ্রের মনোভাব ও এই ধরনের মন্তব্যের নিন্দা করছি।
কেন্দ্রীয় সরকার কৃষকদের কথা শোনার বদলে তাঁদের কণ্ঠরোধ করতে চাইছে। এটা দুর্ভাগ্যজনক। কৃষকরা কৃষি আইন চান না। যাঁদের জন্য এই আইন, তাঁরাই যখন সেটা চান না, তখন কেন্দ্র কেন তাঁদের উপর অত্যাচার করছে? প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার অনুরোধ, কৃষকদের কথা শুনুন। খলিস্তানি ও রাজনৈতিক দলগুলির যোগ থাকার কথা বলে কেন্দ্র এই আন্দোলনকে খাটো করার চেষ্টা করছে। কারও সঙ্গে মতান্তর না হলেই তাঁকে দেশ-বিরোধী আখ্যা দেওয়া হচ্ছে। যে মন্ত্রীরা এই ধরনের মন্তব্য করছেন, তাঁদের প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া উচিত। আমরা কেন্দ্রের মনোভাব ও এই ধরনের মন্তব্যের নিন্দা করছি।
উত্তরপ্রদেশের এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার জানিয়েছেন, ‘কোনও দুষ্কৃতী যাতে আন্দোলনে যোগ না দেয়, সেটা দেখার জন্য আমরা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছি। জনজীবন যাতে বিপর্যস্ত না হয়, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি আমরা। দুষ্কৃতীরা অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেব আমরা।’
উত্তরপ্রদেশের এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার জানিয়েছেন, ‘কোনও দুষ্কৃতী যাতে আন্দোলনে যোগ না দেয়, সেটা দেখার জন্য আমরা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছি। জনজীবন যাতে বিপর্যস্ত না হয়, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি আমরা। দুষ্কৃতীরা অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেব আমরা।’
উত্তরপ্রদেশের এডিজি (আইন-শৃঙ্খলা) প্রশান্ত কুমার জানিয়েছেন, ‘কোনও দুষ্কৃতী যাতে আন্দোলনে যোগ না দেয়, সেটা দেখার জন্য আমরা নিরাপত্তারক্ষী মোতায়েন করেছি। জনজীবন যাতে বিপর্যস্ত না হয়, সেটা নিশ্চিত করার চেষ্টা করছি আমরা। দুষ্কৃতীরা অশান্তি পাকানোর চেষ্টা করলে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেব আমরা।’
কৃষকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে সোমবার পঞ্জাবে বিক্ষোভ দেখানোর কথা ঘোষণা করল কংগ্রেস ও আম আদমি পার্টি। দু’দল আলাদা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দু’দলই কৃষকদের পাশে থাকার কথা ঘোষণা করেছে। কৃষকদের দাবি পূরণের জন্য সব পথই অবলম্বন করা হবে বলেও জানিয়েছে এই দুই দল।
কৃষকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে সোমবার পঞ্জাবে বিক্ষোভ দেখানোর কথা ঘোষণা করল কংগ্রেস ও আম আদমি পার্টি। দু’দল আলাদা কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। দু’দলই কৃষকদের পাশে থাকার কথা ঘোষণা করেছে। কৃষকদের দাবি পূরণের জন্য সব পথই অবলম্বন করা হবে বলেও জানিয়েছে এই দুই দল।
যদি নিষিদ্ধ কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা আমাদের সঙ্গে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে তাদের গ্রেফতার করা উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। আমরা সেরকম কাউকে দেখিনি। আমরা যদি সেরকম কাউকে দেখতে পাই, তাহলে তাদের আমাদের সঙ্গে থাকতে দেব না, বললেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকাইত।
যদি নিষিদ্ধ কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা আমাদের সঙ্গে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে তাদের গ্রেফতার করা উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। আমরা সেরকম কাউকে দেখিনি। আমরা যদি সেরকম কাউকে দেখতে পাই, তাহলে তাদের আমাদের সঙ্গে থাকতে দেব না, বললেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকাইত।
যদি নিষিদ্ধ কোনও সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা আমাদের সঙ্গে ঘুরে বেড়ায়, তাহলে তাদের গ্রেফতার করা উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। আমরা সেরকম কাউকে দেখিনি। আমরা যদি সেরকম কাউকে দেখতে পাই, তাহলে তাদের আমাদের সঙ্গে থাকতে দেব না, বললেন ভারতীয় কিষাণ ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকাইত।

প্রেক্ষাপট

নয়াদিল্লি: ১৭ দিনে পড়ল কৃষকদের দিল্লি চলো অভিযান। আজ থেকে আরও জোরদার আন্দোলনের প্রস্তুতি। দিল্লি-আগরা এবং দিল্লি-জয়পুর হাইওয়ে অবরোধের হুঁশিয়ারি। অবরোধ চলবে বিভিন্ন টোল প্লাজাতেও। রিলায়েন্স আউটলেটের সামনে দেখানো হবে বিক্ষোভ। আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে পঞ্জাব থেকে ৭০০ ট্রাক্টরে আসছে কৃষকদের নতুন দল।

এর আগে কৃষকদের সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, দাবি পূরণ না হলে তাঁরা রেল অবরোধ করবেন। কৃষক নেতা বুটা সিংহ আন্দোলন তীব্রতর করার হুঁশিয়ারি দিয়ে রাজধানী দিল্লিমুখী সব হাইওয়ে বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানান। তিনি বলেন, ‘আমাদের দাবি না মিটলে রেললাইন অবরোধ করব। দিনক্ষণ শীঘ্রই স্থির করে জানিয়ে দেব।’

সিঙ্ঘু সীমান্তেই অবস্থান করছেন কৃষকরা। নতুন কৃষি আইন মান্ডি ব্যবস্থা ও ফসল সংগ্রহের জন্য ন্যূনতম সহায়ক মূল্য (এমএসপি) সিস্টেমকে দুর্বল করে কর্পোরেটদের সুবিধা করে দেবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন কৃষকরা। দিল্লির নানা সীমান্ত এলাকা আটকে বসে আছেন তাঁরা। বলবীর সিংহ রাজেওয়াল নামে অপর এক কৃষক নেতার ক্ষোভ, ‘কেন্দ্র স্বীকার করেছে, ব্যবসায়ীদের জন্যই আইনগুলি তৈরি হয়েছে। কৃষি যদি রাজ্যের বিবেচনাধীন বিষয় হয়, তবে কেন্দ্রের তার ওপর আইন তৈরির এক্তিয়ারই নেই।’

কেন্দ্রের অবশ্য দাবি, কৃষকদের স্বার্থেই নতুন আইন করা হয়েছে। এতে তাঁদের লাভই হবে। কিন্তু কৃষকরা সেই দাবি মানতে নারাজ। বিরোধী দলগুলিও কৃষকদের এই আন্দোলনকে সমর্থন করেছেন।

- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -

TRENDING NOW

© Copyright@2024.ABP Network Private Limited. All rights reserved.