এক্সপ্লোর
'অভাব নেই, পর্যাপ্ত আছে দেশে' ,ফেস মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারকে অত্যাবশ্যক পণ্যের তালিকা থেকে সরানো হল
নন্দন বলেছেন, ৩০ জুন পর্যন্ত এই দুটি পণ্যকে অত্যাবশ্যক পণ্য বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। দেশে এর পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় এর মেয়াদ আর বাড়ানো হচ্ছে না।

নয়াদিল্লি: এবার ১৯৫৫-র অত্যাবশ্যক পণ্য আইনের আওতার বাইরে রাখা হল হ্যান্ড স্যানিটাইজার ও ফেস মাস্ককে। ক্রেতা সংক্রান্ত বিভাগের সচিব লীনা নন্দন গত মঙ্গলবার বলেছেন, এই পণ্যগুলির সরবরাহ এখন পর্যাপ্ত। এ কারনেই এগুলিকে অত্যাবশ্যক পণ্যের আওতার বাইরে রাখা হল। গত ২৩ মার্চ কেন্দ্রের ক্রেতা বিষয়ক মন্ত্রক করোনাভাইরাস অতিমারির প্রাদুর্ভাবের পরিপ্রেক্ষিতে সরবরাহ বৃদ্ধি ও মজুত রুখতে ফেস মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারকে ১০০ দিনের অত্যাবশ্যক পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছিল। নন্দন বলেছেন, ৩০ জুন পর্যন্ত এই দুটি পণ্যকে অত্যাবশ্যক পণ্য বলে ঘোষণা করা হয়েছিল। দেশে এর পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকায় এর মেয়াদ আর বাড়ানো হচ্ছে না। রাজ্য সরকারগুলির সঙ্গে আলোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেছেন, সমস্ত রাজ্যগুলির কাছ থেকে খোঁজখবর করা হয়েছে এবং জানা গিয়েছে যে, এই দুটি সামগ্রীর পর্যাপ্ত সরবরাহ রয়েছে। সরবরাহ সংক্রান্ত কোনও উদ্বেগ নেই। দ্বিস্তরীয় ও ত্রিস্তরীয় মাস্ক ও এন৯৫ মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারকে মার্চে অত্যাবশ্যক পণ্য আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছিল। এরফলে রাজ্যগুলি উত্পাদন, বন্টন ও দাম নিয়ন্ত্রণ, সেইসঙ্গে মজুতদারি ও কালোবাজারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা পেয়েছিল। করোনাভাইরাস সংক্রমণ সংক্রমণ রুখতে দেশজুড়েই মাস্ক ও হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যাপক ব্যবহার চলছে। গত ২৯ জুন সরকার পার্সোনাল প্রোটেকশন ইকুইমেন্ট (পিপিই)-র রফতানিতে ছাড়পত্র দিয়েছিল। এক্ষেত্রে রফতানি কোটা প্রতি মাসে ৫০ লক্ষ ইউনিট। এর আগে এই পণ্য রফতানি নিষিদ্ধ হয়েছিল।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও পড়ুন






















