12 Hour Bengal Strike LIVE Updates: এন্টালিতে মিছিল থেকে দোকান, গাড়ি ভাঙচুর ধর্মঘটীদের
Bengal Strike LIVE Updates: কোথাও রাস্তা আটকে বসল ক্যারমের আসর, তো কোথাও চলল ফুটবল
এন্টালি থেকে কলেজস্ট্রিট পর্যন্ত ধর্মঘটের সমর্থনে মিছিল বাম-কংগ্রেসের। মিছিল থেকে জোর করে দোকান বন্ধ, গাড়ি ভাঙচুর।
মালদার চাঁচলে স্কুল খুলতে বাধা ধর্মঘটীদের। তাঁদের সঙ্গে বচসা বাধে সিদ্ধেশ্বরী ইনস্টিটিউটের পড়ুয়াদের। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
বামেদের ডাকা ধর্মঘটের বিরোধিতায় পথে নামল তৃণমূল। আসানসোলে প্রতিবাদ মিছিল করে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠন।
নদিয়ার নাকাশিপাড়ার বেথুয়াডহরিতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম ও কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। এর ফলে তীব্র যানজট তৈরি হয়।
এগরা শহরে বামেদের মিছিল। এরপর বাম কর্মী, সমর্থকরা এগরার কাছে কাঁথি-মেদিনীপুর রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন। পরে পুলিশ এসে অবরোধ তুলে দেয়।
ধর্মঘটের সমর্থনে সিঙ্গুরে বামেদের মিছিল। ধর্মঘটের জেরে সকালে সিঙ্গুর বাজারে অধিকাংশ দোকান বন্ধ ছিল। তবে যান চলাচলে কোন প্রভাব পড়েনি
কোচবিহার শহরে বাস আটকান কংগ্রেসের কর্মী, সমর্থকরা। পাল্টা ঝান্ডা হাতে পথে নামেন তৃণমূল কর্মীরা। আটকে পড়া বাসগুলিকে পুলিশের সহায়তায় বের করে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে গ্রেফতার করা হয় ৫ কংগ্রেস কর্মীকে।
চুঁচুড়া স্টেশন রোডে ব্যবসায়ীদের কাছে হাতজোড় করে দোকান বন্ধ করার অনুরোধ করেন বাম কর্মীরা।
ধর্মঘটের দিন ট্যাক্সি বের করায়, চালককে মারধর ধর্মঘটীদের। হাওড়ার দাশনগরের শানপুর মোড়ের ঘটনা। পুলিশের সামনেই এই ঘটনা ঘটে। রাস্তা অবরোধে বাধা দিলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়েন ধর্মঘটীরা। পুলিশের হস্তক্ষেপে ছাড়া পান ট্যাক্সিচালক।
মেদিনীপুর শহরে জেলাশাসকের কার্যালয়ের সামনে রাস্তায় শুয়ে পড়ে গাড়ি আটকায় ধর্মঘটীরা। তুলতে যাওয়ায় পুলিশকে গোলাপ দিয়ে শুভেচ্ছা জানান তাঁরা।
মিছিল করে এসে চিড়িয়া মোড়ে জড়ো হন ধর্মঘটীরা। রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করায়, পুলিশ বাধা দেয়। পুলিশের হাতে গোলাপ তুলে দেন ধর্মঘটীরা। এরপরই শুরু হয় বচসা।
বেহালার ১৪ নম্বর বাসস্ট্যান্ডের কাছে বাম-কংগ্রেসের মিছিল আটকায় পুলিশ। টায়ার জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধের চেষ্টা করায়, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তিও হয়।
মৌলালি মোড়ে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখান কংগ্রেস কর্মীরা। পরে রাস্তা আটকে শুরু হয় বিক্ষোভ।
বর্ধমানে আইটিআই-এর প্র্যাকটিক্যাল পরীক্ষা দিতে যাওয়ার পথে, বামেদের ধর্মঘটে পাণ্ডুয়া স্টেশনে আটকে পড়েন কলেজছাত্রী। রেল অবরোধ তুলে নিতে অনুরোধ জানান তিনি। শেষে স্টেশন চত্বরে দাঁড়িয়ে কাঁদতে শুরু করেন তিনি।
শ্যামবাজার পাঁচমাথার মোড় অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। আগুন জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করা হয়। পরে পুলিশ কয়েকজন অবরোধকারীকে গ্রেফতার করে।
উত্তর ২৪ পরগনার অশোকনগর বিল্ডিং মোড়ে যশোর রোডে বসে পড়ে কাটাকুটি খেললেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। আটকে পড়ে গাড়ি।
বর্ধমান শহরের কার্জন গেট চত্বরে বামেদের পথ অবরোধ। পুলিশের হাতে গোলাপ তুলে দেন অবরোধকারীরা। অবরোধের জেরে আটকে পড়ে উত্তরবঙ্গ পরিবহণ নিগমের একটি বাস। অবরোধকারীদের হঠানোর চেষ্টা করায় পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি হয়। ফের গোলাপ ফুল নিয়ে রাস্তায় বসে পড়েন ধর্মঘটীরা।
সল্টলেকের করুণাময়ী, সন্তোষপুরে রাস্তা অবরোধ করেন ধর্মঘটীরা।
রায়গঞ্জের উকিলপাড়ায় স্থানীয় সবজি বাজার বন্ধ করে দেন ধর্মঘটীরা।
রায়গঞ্জের শিলিগুড়ি মোড়ে ভিন্ রাজ্যের লরি আটকে চালকের কাছ থেকে চাবি কেড়ে নেন ধর্মঘটীরা। পরে ফিরিয়ে দেওয়া হয় লরির চাবি।
মালদার ইংরেজবাজারে টোটো থামিয়ে, যাত্রীদের নামিয়ে চাকার হাওয়া বের করে দেন ধর্মঘটীরা।
আসানসোলে অটোযাত্রীদের জোর করে নামিয়ে দেন ধর্মঘটীরা। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। আসানসোলের সিটি বাসস্ট্যান্ডে অবরোধ করেন ধর্মঘটীরা।
নদিয়ার নাকাশিপাড়ার বেথুয়াডহরিতে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করেন বাম ও কংগ্রেস কর্মী-সমর্থকরা। এর ফলে তীব্র যানজট তৈরি হয়।
মহেশতলায় বজবজ ট্রাঙ্ক রোডের নুঙ্গি মোড় অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
ধর্মঘটের সমর্থনে দেগঙ্গার বেড়াচাঁপায় বিডিও অফিসের সামনে টাকি রোড অবরোধ করেন বাম ও কংগ্রেস কর্মী, সমর্থকরা। এর জেরে রাস্তায় দাঁড়িয়ে পড়ে সারি সারি ট্রাক।
মধ্যমগ্রাম উড়ালপুলের কাছে সোদপুর-বারাসাত রোডে বামেদের অবরোধ। গার্ড রেল সরিয়ে বিক্ষোভ দেখানোয় বাম কর্মী, সমর্থকদের সঙ্গে পুলিশের বাদানুবাদ হয়।
আসানসোলে অটোযাত্রীদের জোর করে নামিয়ে দেন ধর্মঘটীরা। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়।
দক্ষিণ বারাসাতের কুলপি রোডে রাস্তায় বেঞ্চ পেতে রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
অশোকনগর রোড স্টেশনেও রেল অবরোধ করেন ধর্মঘটীরা। এর জেরে আটকে পড়ে মাতৃভূমি লোকাল।
হুগলির পাণ্ডুয়া স্টেশনে রেল অবরোধ। পাণ্ডুয়ার সিপিএম বিধায়ক আমজাদ হোসেনের নেতৃত্বে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
কাঁচরাপাড়া স্টেশনে রেল অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। এর ফলে শিয়ালদা মেন শাখায় ট্রেন চলাচল ব্যাহত।
ডোমজুড় স্টেশনে রেললাইন অবরোধ করেন ধর্মঘটীরা। আটকে পড়ে ডাউন হাওড়া-আমতা লোকাল।
শিয়ালদা দক্ষিণ শাখার ডায়মন্ড হারবার লাইনে দেউলা ও সংগ্রামপুর স্টেশনের মাঝে ওভারহেড তারে কলাপাতা ফেলে দেন ধর্মঘটীরা। এর ফলে বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে পড়ে একাধিক ট্রেন।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার ক্যানিং হাসপাতাল মোড়ে রাস্তায় ক্যারম বোর্ড পেতে খেলতে শুরু করেন ধর্মঘটীরা। এর ফলে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে ক্যানিং-বারুইপুর রোড।
মালদার ইংরেজবাজারের রথবাড়ি মোড়ে পথ অবরোধ, পিকেটিং করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। বাস-অটো-টোটো আটকানোর চেষ্টা হয়। লাঠি উঁচিয়ে তাড়া করে অবরোধকারীদের হঠিয়ে দেয় পুলিশ।
পাঁশকুড়া পূর্বের সিপিএম বিধায়ক ইব্রাহিম আলির নেতৃত্বে পূর্ব মেদিনীপুরের মেচোগ্রামে ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করলেন বাম কর্মী, সমর্থকরা। জেলায় বেসরকারি বাস না চললেও, সরকারি বাস পরিষেবা স্বাভাবিক।
বামেদের ডাকা ধর্মঘটের আংশিক প্রভাব পড়ল বাঁকুড়া জেলায়। গোবিন্দনগর বাসস্ট্যান্ড থেকে বেসরকারি বাস চলাচল বন্ধ। তবে সরকারি বাস পরিষেবা স্বাভাবিক। সব দোকানপাটও খোলেনি।
চুঁচুড়া বাসস্ট্যান্ডে বাম ও কংগ্রেস কর্মীরা পিকেটিং শুরু করেন। অবরোধের ফলে বাসস্ট্যান্ড থেকে বেরোতে পারেনি বাস।
বামেদের ডাকা ধর্মঘটের জের। সকালে বিমান ধরার তাড়া থাকায়, রাতেই কলকাতা বিমানবন্দরে চলে এসেছেন অনেক যাত্রী।
ধর্মঘটের সমর্থনে বউবাজারে বিবি গাঙ্গুলি স্ট্রিটে মিছিল করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ি রোড অবরোধ করেন বাম ও কংগ্রেসের কর্মী, সমর্থকরা। পুলিশ এসে অবরোধকারী হঠিয়ে দেয়।
ডোমজুড় থানার সামনে হাওড়া-আমতা রোডে রাস্তা আটকে ফুটবল খেলতে দেখা গেল বাম কর্মী, সমর্থকদের। পুলিশ নীরব দর্শকের ভূমিকায়।
কোচবিহার শহরে জোর করে বাস আটকান কংগ্রেসের কর্মী, সমর্থকরা। পাল্টা ঝান্ডা হাতে পথে নামেন তৃণমূল কর্মীরা। আটকে পড়া বাসগুলিকে পুলিশের সহায়তায় বের করে নিয়ে যাওয়া হয়।
সকালে বারাসাত-চাঁপাডালি মোড়ে সরকারি বাস আটকে দেন বাম সমর্থকরা। পুলিশের সঙ্গে বাদানুবাদ শুরু হয়। এনিয়ে উত্তেজনা ছড়ায়। কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে যায় যশোর রোড ও টাকি রোডের সংযোগস্থল।
ধর্মঘটের সমর্থনে যাদবপুর এইট বি থেকে সিপিএমের মিছিল শুরু হয়। মিছিলে পা মেলান বাম কর্মী, সমর্থকরা।
লেকটাউনের কালিন্দী মোড়ে যশোর রোড অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
আজ বামেদের ডাকে রাজ্যজুড়ে ১২ ঘণ্টার ধর্মঘট, আজ অফিসে আসতেই হবে সরকারি কর্মীদের, নির্দিষ্ট কারণ ছাড়া নেওয়া যাবে না ছুটি, অফিসে না এলে চাকরি জীবনের একদিনের ছেদ, বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানাল নবান্ন
বামেদের ধর্মঘটের ডাক নিয়ে আশঙ্কার মধ্যেই কাল থেকে খুলছে স্কুল, এক ক্লাসে একসঙ্গে সব পড়ুয়া নয়, মানতেই হবে করোনা বিধি, বার্তা শিক্ষামন্ত্রীর
বামেদের ডাকা ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটের এখনও কোন প্রভাব পড়েনি ব্যারাকপুর শিল্পাঞ্চলের জুটমিলগুলিতে। সকাল থেকে জুটমিল খোলা, হাজিরা অন্যান্য দিনের মতোই স্বাভাবিক।
কোচবিহার শহরের কেশব রোডে সকালে টায়ার জ্বালিয়ে চলে যান বাম সমর্থকরা। পরে পুলিশ গিয়ে আগুন নেভায়। সকাল থেকে জেলায় বেসরকারি বাস বন্ধ। সরকারি বাস পরিষেবা স্বাভাবিক রয়েছে।
বামেদের ডাকা ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে উত্তরপাড়ার জিটি রোডের ধাড়সা মোড়ে রাস্তায় ফুটবল খেললেন বাম সমর্থকরা। সকাল সাড়ে ৬টা থেকে পথ অবরোধ শুরু হয়।
বামেদের ডাকা ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে বীরভূমের রামপুরহাট বাসস্ট্যান্ড চত্বরে বাম ও কংগ্রেসের বিক্ষোভ মিছিল। সকাল থেকে রামপুরহাট বাসস্ট্যান্ড থেকে কোন বাস ছাড়েনি। সিউড়ি বাসস্ট্যান্ডের ছবিটাও একইরকম। সরকারি বাস চলছে। জনজীবন স্বাভাবিক।
বামেদের ডাকা ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে হাওড়ায় জনজীবন স্বাভাবিক। বাস চলছে। যাত্রীরাও রয়েছেন। হাওড়া ব্রিজেও যান চলাচল স্বাভাবিক।
উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের সুকান্ত মোড়ে ১০-এ রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন বাম কর্মী, সমর্থকরা।
বামেদের ডাকা ১২ ঘণ্টা ধর্মঘটের প্রভাব পড়েনি শিয়ালদা শাখায়। ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। সময়মতো চলছে দূরপাল্লার ট্রেন, শহরতলির ট্রেন পরিষেবাও স্বাভাবিক।
সকালে হাজরা মোড়ে যান চলাচল স্বাভাবিক। অশান্তির আশঙ্কায় প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
ধর্মতলার ছবিটা অন্যদিনের মতোই। বাস স্ট্যান্ডে অপেক্ষারত যাত্রীরা রয়েছেন। বাস পরিষেবাও স্বাভাবিক।
প্রেক্ষাপট
কলকাতা: বামেদের নবান্ন অভিযানে পুলিশের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগে আজ ১২ ঘণ্টার ধর্মঘট সকাল ৬টা থেকে শুরু হয়েছে। এই ধর্মঘটকে সমর্থন জানিয়েছে কংগ্রেস ও আব্বাস সিদ্দিকির দল ইন্ডিয়ান সেক্যুলার ফ্রন্ট। ধর্মঘট ঠেকাতে তৎপর প্রশাসন। গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চলছে নজরদারি।
সবার জন্য শিক্ষা, নতুন শিল্প ও চাকরির দাবিতে ১০টি বাম ছাত্র-যুব সংগঠনের নবান্ন অভিযান ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হয়। বিক্ষোভকারীরা ব্যারিকেড ভেঙে এগোনোর চেষ্টা করতেই, লাঠিচার্জ করে পুলিশ। ছোড়া হয় জল কামান, কাঁদানে গ্যাসের শেল। পাল্টা পুলিশকে লক্ষ্য করে চলে ইটবৃষ্টি। এরপরই পুলিশি নির্যাতনের অভিযোগ তুলে ১২ ঘণ্টা ধর্মঘটের ডাক দেয় বামেরা।
- - - - - - - - - Advertisement - - - - - - - - -