গায়ে শীতের আমেজ। মাথায় সান্তার লাল টুপি। শীতের আলসেমি কাটিয়ে, শুক্রবার সকাল থেকেই শুরু হয়ে যায় আনন্দের খোঁজ। তবে করোনা আবহে মানুষের ভিড় আগের তুলনায় কম।
2/11
অন্যান্য জায়গার মতো এদিন সকাল থেকেই ভিড় ছিল সেন্ট পল্স ক্যাথিড্রালে।
3/11
কেউ উপাসনার জন্য, কেউ বা শুধুমাত্র বড়দিনের আমেজ উপভোগ করার জন্য। তবে করোনা আবহে ভিড় অনেকটাই কম।
4/11
ঢোকার ক্ষেত্রে বিধি নিষেধ জারি শ্রীরামপুর চার্চেও। চার্চের ভিতরে সাধারণের প্রবেশে ছিল নিষেধ। সাধারণ মানুষের জন্য চার্চের মাঠে উপাসনার ব্যবস্থা করা হয়।
5/11
সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিয়েছে সেক্রেড হার্ট চার্চ কর্তৃপক্ষও। মর্নিং মাসের পরেই চার্চে ঢোকা বন্ধ করে দেওয়া হয়।
6/11
অন্যদিকে, চন্দননগরের সেক্রেড হার্ট চার্চেও । সকাল থেকে ভিড় করেন দর্শনার্থীরা।
7/11
করোনা আবহে উদ্যাপনের রং কিছুটা ফিকে হলেও শহর থেকে জেলায় জেলায় পালিত হল বড়দিন।
8/11
সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে দুপুরের পর থেকে গেট বন্ধ সেন্ট পল্স ক্যাথিড্রালের।
9/11
গির্জায় গির্জায় প্রার্থনা থেকে ভিক্টোরিয়া, চিড়িয়াখানা, নিক্কো পার্কে মানুষের ভিড়।
10/11
সকালে এখানে আসেন সস্ত্রীক রাজ্যপাল। অংশ নেন প্রার্থনায়। বললেন, এক হিংসামুক্ত পৃথিবীর প্রার্থনা করলাম।