বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যত বেশি প্রত্যাশা, সামনে ততই কঠিন পথ। সেই কঠিন পথ চলার আগে নিজের বক্তৃতায় স্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট। বাইডেন বলেছেন, তাঁর এই সফরে জিল বাইডেনের সঙ্গ পাওয়া সত্যি ভাগ্যের।
2/6
গত চার বছর ধরে চলে আসা চরমপন্থী রাজনীতি, বর্ণবিদ্বেষ, সঙ্গে কোভিড মহামারীর কামড়, টালমাটাল অর্থনীতি --- বাইডেনের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক। যা দেখে বহু আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অনন্ত প্রত্যাশারম মাঝে এ যেন কাঁটার মুকুট পরা।
3/6
আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্টকে শুভেচ্ছা জানিয়ে টুইটারে নরেন্দ্র মোদী লিখেছেন, আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে উষ্ণ অভিবাদন জানাই। তাঁর সঙ্গে কাজ করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি, যাতে ভারত-মার্কিন দ্বিপাক্ষিক কৌশলগত সম্পর্ক আরও মজবুত করা যায়। ভারতীয় বংশোদ্ভুত মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্টকেও আলাদা করে শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, এ এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও পোক্ত করতে ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা বলার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। এই গ্রহের জন্য ভারত-আমেরিকা সখ্য অত্যন্ত জরুরি।
4/6
বাইডেনের অভিষেক পর্বে বিদায়বেলার সৌজন্যটুকু বজায় রাখেননি ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকার ইতিহাসে অ্যান্ড্রু জনসনের পর ডোনাল্ড ট্রাম্পই একমাত্র প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট যিনি নব নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্টের শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকলেন না। তার অনেক আগেই ফ্লোরিডা রওনা দেন তিনি। যাওয়ার আগে বলে যান, আবার ফিরে আসবেন তিনি।
5/6
বাইডেনের শপথ অনুষ্ঠান ঘিরে ওয়াশিংটনে নিরাপত্তা ছিল বজ্র আঁটুনি। এফবিআই আর ন্যাশনাল গার্ডের সেনায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা ক্যাপিটল হিল। দু সপ্তাহ আগে ক্যাপিটল বিল্ডিংয়ে হামলার কথা মাথায় রেখে কোনও ঝুঁকি নেয়নি মার্কিন প্রশাসন। কোভিডের কারণে অতিথি সংখ্যা ছিল নিয়ন্ত্রিত। আমেরিকার জাতীয় পতাকায় মুড়ে ফেলা হয় গোটা এলাকা। তার মধ্যে অনেক ফ্ল্যাগ আবার কোভিডে প্রাণ হারানো ব্যক্তিদের স্মরণে।
6/6
কঠিন পরিস্থিতিতে ছেচল্লিশতম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন জো বাইডেন। আটাত্তর বছরের ডেমোক্র্যাট নেতা এখন থেকে সাদা বাড়ির নতুন ক্যাপ্টেন। বাইডেনের সঙ্গে ভাইস প্রেসিডেন্ট পদে শপথ নেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত ক্যালিফোর্নিয়ার প্রাক্তন সেনেটর কমলা হ্যারিস।