![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
India Chess: বিদেশে দর্শকদের কু-নজরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার ভারতীয় দাবাড়ু দিব্যা দেশমুখ
Divya Deshmukh: আঠারো পেরনো দিব্যা সোশ্য়াল মিডিয়ায় বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, তাঁর খেলা নয়, তাঁর রূপ নিয়েই নাকি বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন সেখানকার দর্শকরা।
![India Chess: বিদেশে দর্শকদের কু-নজরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার ভারতীয় দাবাড়ু দিব্যা দেশমুখ India chess player Divya Deshmukh alleges sexist behaviour from crowd get to know India Chess: বিদেশে দর্শকদের কু-নজরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় সোচ্চার ভারতীয় দাবাড়ু দিব্যা দেশমুখ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/01/30/ccd8d21d16d4cedeae2b59d6dc6e63f41706608662571206_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
মুম্বই: বিদেশের মাটিতে দাবা (Chess Compitition) প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে অভিজ্ঞতা একেবারেই ভাল হয়নি ভারতের দাবাড়ু দিব্যা দেশমুখের (Divya Deshmukh)। কিছুদিন আগেই আঠারো পেরনো দিব্যা সোশ্য়াল মিডিয়ায় (Social Media) বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, তাঁর খেলা নয়, তাঁর রূপ নিয়েই নাকি বিভিন্ন অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন সেখানকার দর্শকরা। বারবার মহিলা খেলোয়াড়দের কেন শারীরিক হেনস্থার শিকার হতে হয়, তা নিয়ে সওয়াল তুলেছেন দিব্যা।
কিছুদিন আগেই নেদারল্যান্ডসে টাটা স্টিল মাস্টার্স খেলতে গিয়েছিলেন দিব্যা। তরুণ দাবাড়ু বলেন, ''আমি অনেক দিন ধরেই এই বিষয় নিয়ে কথা বলব ভাবছিলাম। অপেক্ষা করছিলাম এই প্রতিযোগিতাটা শেষ হওয়ার। অনেকেই আমাকে বলেছেন এবং আমি নিজেও দেখেছি কী ভাবে মহিলা দাবাড়ুদের খেলাকে গুরুত্বহীন ভাবে দেখা হয়। আমাদের কেমন দেখতে সেটা দর্শকের কাছে বেশি আলোচনার বিষয় হয়ে যায়।''
View this post on Instagram
দিব্যা আরও বলেন, ''এখানে বেশ কিছু ম্যাচ এমন খেলেছি, যা নিয়ে আমি গর্বিত। কিন্তু সে সব নিয়ে কথা হয় না। দর্শক দেখে আমি কী পরেছি, আমার চুল কেমন, আমি কী ভাবে কথা বলি। কিন্তু এই সব জিনিস গুরুত্বহীন। আমি কেমন খেলি সেটা গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু দর্শক সেটা দেখে না। আমার এগুলো শুনে খারাপ লেগেছে।''
খেলার দুনিয়ায় মহিলাদের শারীরিক হেনস্থা এই প্রথম নয়। কুস্তি ফেডারেশনের সভাপতি ব্রিজভূষণ সিংহের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছিলেন দেশের প্রথম সারির মহিলা কুস্তিগীররা। আর সেই ক্ষোভে কুস্তি থেকে অবসরই নিয়ে ফেলেছিলেন সাক্ষী মালিক (Sakshi Malik)! ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিক্সে ব্রোঞ্জ জিতেছিলেন। ব্রিজ ভূষণের বিরুদ্ধে যখন বিক্ষোভে উত্তাল গোটা দেশের পালোয়ানরা, তখন সেই প্রতিবাদে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন সাক্ষী। অবসর ঘোষণার পর সাক্ষী বলেছিলেন, 'হৃদয় দিয়ে লড়াইটা করেছিলাম। আমরা ৪০ দিন রাস্তায় শুয়েছিলাম। যাঁরা আমাদের প্রতিবাদে সমর্থন জানাতে এসেছিলেন, তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ। ব্রিজ ভূষণ সিংহের বিজনেস পার্টনার এবং ঘনিষ্ঠ কেউ যদি ভারতীয় কুস্তি সংস্থার প্রেসিডেন্ট হন, আমি কুস্তি ছেড়ে দিচ্ছি।' তারপরই কান্নায় ভেঙে পড়তে দেখা যায় সাক্ষীকে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)