এক্সপ্লোর
Advertisement
শীতের সন্ধেয় আগুনের গ্রাসে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল বাগবাজারের ঝুপড়ি
শীতের সন্ধেয় আগুনের গ্রাসে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল বাগবাজারের হাজারহাট বস্তি। তার মধ্যেই পর পর সিলিন্ডার বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল চারপাশ। আগুন ছড়িয়ে পড়ল বাগবাজার মায়ের বাড়ির অফিসের একাংশেও। বুধবার সন্ধে সাড়ে ৬টা নাগাদ, হঠাৎ আগুন লাগে বাগবাজারের এই বস্তিতে। দমকল পৌঁছনোর আগেই ফাঁটতে শুরু করে একের পর এক রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার। প্রথমে দমকলের পাঁচটি ইঞ্জিন পৌঁছয় ঘটনাস্থলে। কিন্তু আগুনের ভয়াবহতা এতটাই ছিল যে, তা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব ছিল না ওই কয়েকটি ইঞ্জিনের পক্ষে। পরে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় আরও ২২টি ইঞ্জিন। অনেক দূর পর্যন্ত জল ছেটানোর জন্য আনা হয় হাইস্পিড জেট ইঞ্জিন।
বস্তির ঠিক পাশেই বাগবাজারের মায়ের বাড়ির অফিস। বাড়ির তিন তলা পর্যন্ত অফিসের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় আগুনে। পুড়ে গিয়েছে প্রচুর নথিপত্র।
গত দু-দিনে কলকাতায় ৫ ডিগ্রি নেমেছে পারদ। সেই শীতের রাতেই নিরাশ্রয় হয়ে পড়লেন বাগবাজার হাজারহাট বস্তির শতাধিক পরিবার। মাথার উপর ছাদ হারালেন প্রায় ৬০০ জন মানুষ। তার মধ্যেই দমকল দেরিতে পৌঁছনোর অভিযোগে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যদিও দমকল সূত্রে দাবি, অগ্নিকাণ্ডের জেরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে। তার ফলে ঘটনাস্থলে পৌঁছতে দেরি হয়েছে। আগুন নেভাতে গিয়ে জখম হয়েছেন কয়েকজন দমকলকর্মী। রাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
বস্তির ঠিক পাশেই বাগবাজারের মায়ের বাড়ির অফিস। বাড়ির তিন তলা পর্যন্ত অফিসের একাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয় আগুনে। পুড়ে গিয়েছে প্রচুর নথিপত্র।
গত দু-দিনে কলকাতায় ৫ ডিগ্রি নেমেছে পারদ। সেই শীতের রাতেই নিরাশ্রয় হয়ে পড়লেন বাগবাজার হাজারহাট বস্তির শতাধিক পরিবার। মাথার উপর ছাদ হারালেন প্রায় ৬০০ জন মানুষ। তার মধ্যেই দমকল দেরিতে পৌঁছনোর অভিযোগে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। যদিও দমকল সূত্রে দাবি, অগ্নিকাণ্ডের জেরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় সেন্ট্রাল অ্যাভিনিউতে। তার ফলে ঘটনাস্থলে পৌঁছতে দেরি হয়েছে। আগুন নেভাতে গিয়ে জখম হয়েছেন কয়েকজন দমকলকর্মী। রাতে ঘটনাস্থলে পৌঁছন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, তৃণমূল সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।
সমস্ত শো
Advertisement
সেরা শিরোনাম
কলকাতা
খবর
খবর
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement