Debanjan Deb's Fake Vaccination Update: ২০২০-তেই চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার অভিযোগ দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে
ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের (Debanjan Deb) বিরুদ্ধে গত বছর সল্টলেকের ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানায় চাকরি দেওয়ার নাম করে প্রতারণার মৌখিক অভিযোগ করা হয়। পুলিশ সূত্রে খবর, দেবাঞ্জনের বাড়ির লোক সে সময় জানতে পারেন, তিনি ভুয়ো আইএএস (Fake IAS)। এমনকী দেবাঞ্জন ভুয়ো আইএএস সেজে বেশ কয়েক জায়গায় তল্লাশিও চালান।
স্নাতক স্তরে পড়াকালীনই প্রতারণায় হাত পাকানো শুরু ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে অভিযুক্তে ধৃত দেবাঞ্জনের (Fake Vaccination), প্রতারণার হাত থেকে বাদ যাননি গৃহশিক্ষকও। ভুয়ো ভ্যাকসিনকাণ্ডে (Debanjan Deb's Fake Vaccination) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দেবাঞ্জনের সংস্থার কর্মী-সহ ১০ জনকে তলব। একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে কেএমসি, পিডব্লুডি-র প্রচুর জাল স্ট্যাম্প উদ্ধার। প্রতারণার হাত থেকে বাদ যাননি পারিবারিক বন্ধুও, ভুয়ো ক্যাম্প থেকে ভ্যাকসিন নিয়েছিলেন দেবাঞ্জনের বোনের বন্ধু ও তাঁর বাবা-মা। শুধু প্রতারক নন। রীতিমতো বদমেজাজি ছিলেন দেবাঞ্জন দেব। দাবি তার সংস্থার কর্মী শুভাশিস দাসের।
জাল ভ্য়াকসিন দেওয়া, ভুয়ো ইমেল আইডি তৈরি করা, জাল ,সরকারি স্ট্যাম্প বানানো। ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডের তদন্ত যত এগোচ্ছে ততই দেবাঞ্জন দেবের একের পর এক কুকীর্তির পর্দা ফাঁস হচ্ছে। পরতে পরতে প্রতারণার সন্ধান পেতে রীতিমতো তাজ্জব লালবাজারের দুঁদে অফিসাররা। পুলিশ সূত্রে খবর, জেরায় ভুয়ো আইএএস অফিসার স্বীকার করেছেন লোক দেখাতে ও কর্মীদের ভুল বোঝানোর ফন্দি এঁটে ভুয়ো পরিচয় ব্যবহার করে কোভিশিল্ড চেয়ে পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট (Serum Institute of India) কর্তৃপক্ষকে ইমেল করেছিলেন তিনি।