CIBIL Score: এই নম্বর থাকলেই পাবেন কম সুদে ঋণ, সিবিল স্কোর কী জানেন ?
CIBIL Score News Update: কোনও ব্যাঙ্কে ঋণ নিতে গেলে দেখা হয় এই স্কোর। এই নম্বরের ওপর নির্ভর করে আপনার ঋণের সুদের পরিমাণ।
CIBIL Score News Update: কোনও ব্যাঙ্কে ঋণ নিতে গেলে দেখা হয় এই স্কোর। এই নম্বরের ওপর নির্ভর করে আপনার ঋণের সুদের পরিমাণ।যাকে CIBIL স্কোর বলেই জানি আমরা। একবার দেখে নিন, কেন এই নম্বরের এত গুরুত্ব।
CIBIL Score: কী তথ্য থাকে সিবিল স্কোরে ?
সোজা কথায় সিবিল স্কোর যত ভাল হবে, তত কম সুদে ঋণ পাবেন গ্রাহক। এই নম্বর খারাপ হলে ঋণ পাওয়া কঠিন হবে। সিবিল স্কোর রিপোর্টে আপনার সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য, চাকরি সংক্রান্ত বিবরণ, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ও পুরোনো ঋণের তথ্য রয়েছে। বিমা কোম্পানিগুলোও আজকাল এই স্কোর দেখে। CIBIL স্কোরের পরিধি হয় (0-900)।
CIBIL Score Update: কত সিবিল স্কোর হওয়া ভাল ?
550 খুব খারাপ
550-650 খারাপ
650-750 মোটামুটি
750 আগের থেকে ভাল
750-900 -কে ধরা হয় সেরা
CIBIL Score: ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের জন্য CIBIL স্কোর কত হলে ভাল ?
কোনও ব্যবসায়িক প্রতিষ্টানের ক্ষেত্রে সিবিল স্কোরের পরিধি 1 থেকে 10 পর্যন্ত থাকে। সেই ক্ষেত্রে কোনও প্রতিষ্ঠানের সিবিল স্কোর ১ হলে সবথেকে ভাল। কারও সিবিল10 হলে সবথেকে খারাপ। যদি আপনি আগে কোনও ঋণ না নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার CIBIL স্কোর শূন্যের নিচে চলে যাবে। যদি আপনি সময়মতো ঋণ পরিশোধ করেন, তাহলে CIBIL স্কোর 750 বা তার বেশি হবে।
CIBIL Score Update: এই সংস্থাগুলি স্কোর প্রস্তুত করে
আরবিআই চারটি এজেন্সিকে সিবিএল স্কোর সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করার অনুমতি দিয়েছে। CIBIL, Experian, Equifax ও Highmarks। এই প্রতিষ্ঠানগুলি ব্যাঙ্ক, এনবিএফসি, ফিনটেক কোম্পানির মতো বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণ নেওয়া, ঋণ পরিশোধসহ তথ্য সংগ্রহ করে। এর উপর ভিত্তি করে CIBIL স্কোর প্রস্তুত করা হয়। প্রতিষ্ঠানগুলিও দেখে যে, আপনি কতবার ব্যাঙ্ক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ পেয়েছেন। এরপর ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষক আদালতে বিচারাধীন মামলার মতো তথ্যও সংগ্রহ করে এরা।
CIBIL Score: এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন
ভাল সিবিল স্কোর করতে সময়মতো ঋণ শোধ করুন।
কিস্তি মিস না করার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিন।
আপনার উপার্জনের 30 শতাংশের বেশি ঋণ নেবেন না।
বারবার ঋণের জন্য আবেদন করবেন না ও এর জন্য কাউকে গ্যারান্টার করবেন না।
প্রয়োজন অনুযায়ী ঋণ নিন। লোভনীয় অফার ও আকর্ষণীয় সুদের কারণে ঋণ গ্রহণ করবেন না।
দীর্ঘ সময়ের জন্য ঋণ নিন। এটি কিস্তিও কমাবে ও পেমেন্ট সহজ করে তুলবে।