Food Inflation In India: সবজি ছাড়াও কমবে রোজকার জিনিসের দাম ! ভবিষ্যতেও ভরবে গরিবের পকেট, এল দারুণ খবর
Vegetable Price Drops : এবার এল উপভোক্তা মূল্য সূচকের বা কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্সের (CPI) তথ্য। যা বলছে, শীঘ্রই সবজি ছাড়াও কমবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম (Price Drops)। কেন জানেন ?

Vegetable Price Drops : বাজেটে ১২ লাখ পর্যন্ত আয় করমুক্ত (Income Tax) হওয়ার পরই এসেছে আরও সুখবর। রেপো রেট (Repo Rate) কমিয়ে স্বস্তি দিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক (RBI)। এবার এল উপভোক্তা মূল্য সূচকের বা কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্সের (CPI) তথ্য। যা বলছে, শীঘ্রই সবজি ছাড়াও কমবে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম (Price Drops)। কেন জানেন ?
পাঁচ মাসে সর্বনিম্ন খুচরো মুদ্রাস্ফীতি
জানুয়ারিতে খুচরো মুদ্রাস্ফীতির হার পাঁচ মাসের সর্বনিম্ন ৪.৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। যেকারণে আগামী মাসে সবজি ও খাদ্যদ্রব্যের দাম আরও কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। জানুয়ারির পরিসংখ্যান অবশ্যই সুদের হার কমানোর জন্য রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মুদ্রানীতি কমিটির সিদ্ধান্তকে সাপোর্ট করেছে। তবে বাজার বিশেষজ্ঞরা এরই মধ্যে দিয়েছেন সতর্কবার্তা। যেখানে বলা হয়েছে, ডলারের তুলনায় রুপির পতন ভবিষ্যতে মুদ্রাস্ফীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে।
অনেক কমে গেছে দাম
বুধবার প্রকাশিত সরকারি তথ্য অনুযায়ী, উপভোক্তা মূল্য সূচকভিত্তিক মুদ্রাস্ফীতি ডিসেম্বরে ৫.২২ শতাংশ থেকে জানুয়ারিতে ৪.৩১ শতাংশে নেমে এসেছে। যেখানে ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে এটি ছিল ৫.১ শতাংশ। উপভোক্তা খাদ্য মূল্যের মুদ্রাস্ফীতিও ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে ৮.৩৯ শতাংশ থেকে এই বছরের জানুয়ারিতে ৬.০২ শতাংশে নেমে এসেছে।
ফেব্রুয়ারিতেও কী দাম কম থাকবে ?
খুচরো মুদ্রাস্ফীতির পতনের ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে খাদ্য ও পানীয়ের দাম আগামী দিনেও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এমনিতেই মুদ্রাস্ফীতির হার জানুয়ারিতে নেমে এসেছে ৫.৬৮ শতাংশে, যা গত মাসে ছিল ৭.৬৯ শতাংশ। এ সময়ে সবজির দাম সবচেয়ে বেশি কমেছে।
মুদ্রাস্ফীতির হার ডিসেম্বরে ২৬.৫৬ শতাংশ থেকে জানুয়ারিতে ১১.৩৫ শতাংশে নেমে এসেছে। দাম কমার এই ধারা ফেব্রুয়ারিতেও অব্যাহত থাকতে পারে। ICRA ফেব্রুয়ারিতে সিপিআই মুদ্রাস্ফীতি ৪ শতাংশ অনুমান করেছে। ইন্ডিয়া রেটিং অ্যান্ড রিসার্চ ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে সিপিআই মুদ্রস্ফীতি ৩.৯ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশের মধ্যে থাকবে বলে অনুমান করেছে।
মোদি মার্কিন সফরের (PM Modi US Visit) আবহেই বড় পতন ঘটল আমেরিকার বাজারে (US Market)। এদিন ডাও জোনস কমেছে 400 পয়েন্ট। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি বছরে 50 bps (YOY) বেড়ে 3 শতাংশ হয়েছে। যার ফলে ফেডারেল ব্যাঙ্কের রেট কমানোর (Fed Rate) আশা কমেছে। যে কারণে পতনের সঙ্গে খুলেছে মার্কিন মার্কেট (Wall Street Update)। বাজার বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আগামীকাল ভারতের শেয়ার বাজারে (Indian Share Market) এর প্রভাব পড়বে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
