Gosaba Flood: নদী বাঁধ ভেঙে ভাসল গোসাবা, প্রশাসন কোথায় ? প্রশ্ন শুভেন্দুর
Suvendu Tweet on Gosaba Flood:নদী বাঁধ ভেঙে ভেসে গিয়েছে গোসাবার একাধিক গ্রাম। প্রশাসন কোথায় ? প্রশ্ন তুলেছেন শুভেন্দু অধিকারী।
গোসাবা, দক্ষিণ ২৪ পরগনাঃ নদী বাঁধ ভেঙে ভেসে গিয়েছে গ্রামের পর গ্রাম। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গোসাবা ব্লকের ছোটমোল্লাখালি পঞ্চায়েত (Chotomollakhali, Gosaba bloack, South 24 Parganas) এলাকার সেই ভিডিও তুলে এবার টুইটারে শেয়ার করলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এহেন পরিস্থিতিতে তিনি প্রশাসনের অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
আরও পড়ুন, সারাদিন হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা, আজ কেমন আবহাওয়া দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ?
প্রসঙ্গত, শনিবার সকালের দিকে পূর্ণিমা ভরা কোটালে জল বাড়তে থাকে। এরপরেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার একাধিক জায়গা দিয়ে নদী বাঁধ ভেঙে গ্রামের পর গ্রামে প্রবলবেগে জল ঢুকতে শুরু করে। গোসাবা ব্লকের ছোটমোল্লাখালি, মধুসূধনপুর এলাকায় জোয়ারের জলের চাপে ভেঙে যায় নদী বাঁধ। এরপরেই হুড়হুড়িয়ে গ্রামের ভিতরে জল ঢুকতে শুরু করে। ক্ষণিকের মধ্যেই নোনা জলের নিচে তলিয়ে যায় একের পর এক গ্রাম।
Dreadful scenes at Chotomollakhali Panchayat, Gosaba Block, South 24 Parganas District, as water have breached embankments & flooded several villages. Thousands of hectares of agricultural land are submerged in saline water.
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) July 16, 2022
This happens every year. So where's the Administration? pic.twitter.com/EQJxYvUJq1
টুইটারে একটি ভিডিও আপলোড করে শুভেন্দু লিখেছেন, দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার গোসাবা ব্লকের ছোটমোল্লাখালি পঞ্চায়েত এলাকায় নদী বাঁধ ভেঙে বেশ কয়েকটি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। লবণাক্ত জলে তলিয়ে গিয়েছে হাজার হাজার হেক্টর কৃষি জমি। এরপরেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেছেন, এতো আর নতুন ঘটনা নয়। শুভেন্দুর কথায়,' এটা প্রতিবছরই ঘটে, তাহলে প্রশাসন কোথায় ?'
প্রসঙ্গত, রাজ্যে বন্যা এই প্রথমবার নয়, প্রতিবছরই বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয় সাধারণ মানুষ। তা সেটা প্রাকৃতিক বিপর্যয় হোক, কিংবা কোনও ভূলের কারণে। কারন এর আগে অতি ভারী বর্ষণে নদী জল বিপদসীমা পার করে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি করেছিল একাধিক জেলায়। আবার কখনও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর মুখে উঠে এসেছে 'ম্যান মেড' বন্যার কথাও। অতিরিক্ত জল ছাড়ার ফলেও ভুগতে হয়েছে রাজ্যবাসীকে। আর এবার ভরা কোটালের জেরে ভেসেছে একাধিক গ্রাম। তবে এটা প্রতিবছরই হয়, নতুন কিছু নয়, আর এখানেই প্রশাসনের ভূমিকা প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।