(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Suvendu Adhikari: হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে কে জিতবে, বেলঘরিয়া না টালিগঞ্জ ? : শুভেন্দু অধিকারী
Suvendu on Arpita SSC Scam:টালিগঞ্জের পর বেলঘরিয়ার অর্পিতার ফ্ল্যাটে টাকার পাহাড়।এহেন মুহূর্তেই টুইটে তোপ দাগলেন শুভেন্দু অধিকারী
কলকাতাঃ টালিগঞ্জের পর বেলঘরিয়ার অর্পিতার ফ্ল্যাটে টাকার পাহাড়। পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ঘনিষ্ঠ অর্পিতার (Arpita Mukherjee) ফ্ল্যাট থেকে এখনও অবধি ২০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। বিপুল পরিমাণ সোনার পাশাপাশি দলিলও উদ্ধার করে ইডি। এহেন মুহূর্তেই টুইটে তোপ দাগলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেছেন, 'টানটান উত্তেজনা, হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পর কে জিতবে, বেলঘড়িয়া না টালিগঞ্জ ? টাকা উদ্ধারে এগিয়ে বাংলা ! পেঁয়াজের খোসা ছাড়ানো চলছে।
এদিন টালিগঞ্জের ফ্ল্যাট থেকে টাকা উদ্ধারের পর দুপুরেই অর্পিতার বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাটে হানা দেয় ইডি। সন্ধে প্রায় সাড়ে সাতটা থেকে শুরু হয়েছিল টাকা গোনা। রাত সাড়ে নটার পার হয়ে গেলেও শেষ হয়নি সেই কাজ। এখনও চলছে টাকা গোনা। এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ধৃত পার্থ-ঘনিষ্ঠ অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট ঘিরে উঠছে প্রশ্নের সমুদ্র। এখনও পর্যন্ত সেখান থেকে ২০ কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে। আরও টাকা উদ্ধার হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে বলে ইডি সূত্রের খবর।টালিগঞ্জের ফ্ল্যাট থেকে প্রায় ২২ কোটি নগদ উদ্ধার হয়েছে। রাত দশটা পর্যন্ত পাওয়া হিসেব অনুযায়ী, বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট থেকে ২০ কোটি উদ্ধার হয়েছে। অর্থাৎ এখনও পর্যন্ত ৪২ কোটি নগদ উদ্ধার হয়েছে।
আরও পড়ুন, ওনাকে জানাতেই হবে, আর পালাতে পারবেন না: দিলীপ ঘোষ
মূলত পার্থ ঘনিষ্ট অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট, পৈতৃক বাড়ি, ও কসবার অফিস।জমি-বাড়ির দলিল বাজেয়াপ্ত করেন ইডি-র আধিকারিকরা। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে শিক্ষা দফতরের খাম। ইডি-র দাবি, পার্থ ও অর্পিতা, দু’জনের বাড়ি থেকেই যৌথ নামে বেশ কিছু নথি মিলেছে। এর কারণ জানতে চান ইডি-র তদন্তকারীরা। ইডি সূত্রে দাবি, পার্থর সঙ্গে অর্পিতার ঘনিষ্ঠতা বছর দশেক ধরে। এর মধ্যে আর্থিক লেনদেন, নামে-বেনামে সম্পত্তি, যৌথ সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। ইডি সূত্রে খবর, অর্পিতার বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া ৩টি ডায়েরিতে সাঙ্কেতিক ভাষায় কিছু লেখা রয়েছে। সেগুলির অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।এছাড়া, উদ্ধার হয়েছে ৩৭টি ফাইল ফোল্ডার, সেখানে প্রায় ২৬০০ পাতার নথিতে কী রয়েছে, তা খতিয়ে দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে একজন ইডি অফিসারকে।