Suvendu Adhikari: 'Group D চাকরিপ্রার্থীরাও রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসতে চান..', ট্যুইট শুভেন্দুর
Suvendu On Group D: রাজভবনের সামনে ধর্না নিয়ে নতুন দাবি শুভেন্দু অধিকারীর।
কলকাতা: রাজভবনের সামনে এখন ধর্নায় অনড় অভিষেক। এমনইএক পরিস্থিতিতে রাজভবনের সামনে ধর্না নিয়ে নতুন দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। তবে এবার শাসকদলের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিতেই এই পোস্ট বিরোধী দলনেতার ?
The merit listed, qualified & deprived Candidates of the WBGDRB-2017 Group-D [West Bengal GROUP D Recruitment Board under Personnel and Administrative Reforms] have been sitting on Dharna next to the Shaheed Matangini Hazra Statue at Dharmatala, Kolkata for over 400 days.
— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) October 9, 2023
They… pic.twitter.com/Wxzem0co49
সামনে লোকসভা ভোট। একদিকে দিল্লি চলো অভিযান চালিয়েছে তৃণমূল। অপরদিকে রাজ্য জুড়ে শাসকদলের হেভিওয়েটদের বাড়িতে অভিযান চালাচ্ছে সিবিআই। মূলত সদ্য কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে দিল্লিতে প্রতিবাদ কর্মসূচি অভিযান করে এসেছেন অভিষেকরা। যা ঘিরে রীতিমত তুলকালাম হয়েছে। কৃষিভবন থেকে তাঁদের তুলে নিয়ে গিয়ে আটক পর্যন্ত করা হয়েছিল। এদিকে রাজ্যের বিমানবন্দরে পৌঁছেই অভিষেক বলেছিলেন, 'এটা তো ট্রেলর, সিনেমা দেখা এখনও বাকি।' এদিকে রাজপাল দেখা না করা অবধি ধর্না চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার হুঁশিয়ারি পর্যন্ত দিয়েছেন তিনি। যদিও কলকাতায় ফিরেই আজ বিকেল চারটেয় তৃণমূল কংগ্রেসকে সাক্ষাতের জন্য সময় দিলেন রাজ্যপাল। ঠিক এমনই একটা টানটান লড়াইয়ে ময়দানে ট্যুইটে পোস্ট বিরোধী দলনেতার। '২০১৭-র গ্রুপ ডি চাকরিপ্রার্থীরাও রাজভবনের সামনে ধর্নায় বসতে চান। রাজভবনের দক্ষিণ গেটের বাইরে ধর্নায় বসতে চান তাঁরা'। জয়েন্ট কমিশনারকে চিঠি দিয়েছেন তাঁরা, এক্স হ্যান্ডলে পোস্ট শুভেন্দুর।
মূলত একদিকে রাজভবনের সামনে ধর্নায় অনড় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। ওদিকে কেন্দ্রীয় বঞ্চনার অভিযোগে ২ তারিখ এবং ৩ তারিখ দিল্লিতে তৃণমূলের ধর্না ঘিরে তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয়। আটক করা হয় অভিষেকদের। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গ তুলেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র কটাক্ষ করে বললেন,'শুভেন্দু বলেন, 'আবাস যোজনায় বঞ্চিত লক্ষাধিক লোক নিয়ে পুজোর পরে জমায়েত হবে। ২১ জুলাই বলেছিলেন টাকা নেবেন না, এখন কাঁদুনি গাইছেন। ভারত সরকার লুঠেরাদের টাকা দিতে চায় না। মুখ্যমন্ত্রী ৩০১ কোটি টাকা পুজোর চাঁদা দিয়েছেন। নিশ্চয়ই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনেক টাকা আছে। তৃণমূলের মিথ্যে কথার জবাব দিতে।' প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় আবাস যোজনায় ভুরি ভুরি দুর্নীতির অভিযোগ উঠছে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, গরিবদের বঞ্চিত করে, পাকা বাড়ি থাকা সত্ত্বে আত্মীয়-ঘনিষ্ঠদের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার। কোথাও আবার নাম জড়িয়েছে বিজেপির।
আরও পড়ুন, ৫ রাজ্যের ভোটের তারিখ ঘোষণা কমিশনের