Kolkata News:ফের তীব্র অস্বস্তি মহানগরে, আশার বৃৃষ্টি কবে কলকাতায়?
Weather Of Kolkata:আজ কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। গত কাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
কলকাতা: কোথায় ঝড়? কোথায় বৃষ্টি? তীব্র অস্বস্তির মধ্যে শান্তির বারিধারার অপেক্ষা বাড়ছে মহানগরের। কিন্তু সেই অপেক্ষা কবে শেষ হবে, তা নিয়ে আশার বাণী শোনাতে পারেনি আবহাওয়া দফতর। বরং, আপাতত যা পূর্বাভাস তাতে জুনের শুরুতেই তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে বাড়বে গরম ও অস্বস্তি । উত্তরবঙ্গের নিচের দিকের জেলাগুলিতেও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে, পূর্বাভাস আবহাওয়া দফতরের। তা হলে এর পর কেমন থাকবে মহানগরের (Kolkata Weather) হাওয়া বাতাস?
আজ কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (minimum temperature) ছিল ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। গত কাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (maximum temperature) ছিল ৩৭.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিও স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। আজ সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৭৫ শতাংশ। আপাতত যা পূর্বাভাস, তাতে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়ে ফেলতে পারে। আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকার কথা। আগামিকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকার কথা, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। আংশিক মেঘলা আকাশ থাকার কথা। তবে এই মুহূর্তে বৃষ্টির আশু সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। এদিকে তাপমাত্রার হেরফেরে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। শিশুরা তো বটেই, জ্বর-কাশি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না বয়স্করাও। আবহাওয়ার এই রকমফের দেখে রোগ-জ্বর বালাই সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিত্সকরা। কাশি হলে কমতে সময় লেগে যাচ্ছে অনেক দিন। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এই সময় বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন প্রয়োজন বলে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
ভৌগোলিক অবস্থান (Kolkata Geographical Situation): হুগলি নদীর পূর্ব তীর ও বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী। ভারতের বড় শহরের তালিকায় অন্যতম এই মহানগর। দেশের অন্যতম বড় বন্দরও বটে। গোটা পূর্বভারতের শহরকেন্দ্রিক কার্যকলাপের অন্যতম প্রধান জায়গা কলকাতা। তবে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৯ মিটার।
আরও পড়ুন:গরম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা ঘামতে শুরু করি কেন, এর পেছনে বৈজ্ঞানিক কারণ কী ?