![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
লাদাখে ভারত-চিন সেনার মধ্যে সংঘাতের পরিস্থিতি, সীমান্তে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি উভয় দেশের
উপগ্রহ চিত্র থেকে পরিষ্কার, লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) লাগোয়া প্যাঙ্গন সো ও গলওয়ান উপত্যকায় সেনা সংখ্যা বাড়িয়েছে চিন।
![লাদাখে ভারত-চিন সেনার মধ্যে সংঘাতের পরিস্থিতি, সীমান্তে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি উভয় দেশের India-China Border Tensions: China Increases Military Presence Along LAC; Army Denies Reports Claiming Detention Of Indian Soldiers লাদাখে ভারত-চিন সেনার মধ্যে সংঘাতের পরিস্থিতি, সীমান্তে সামরিক শক্তি বৃদ্ধি উভয় দেশের](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/05/24174841/LAC.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: ফের ভারত-চিন সীমান্তে সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে দুই দেশের সেনার মধ্যে। লাদাখে দুদেশের মধ্যে সংঘাতের চোরাস্রোত বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই উভয় দেশই ওই অঞ্চলে নিজ নিজ সেনার পরিধি বৃদ্ধি করেছে।
উপগ্রহ চিত্র থেকে পরিষ্কার, লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল (এলএসি) লাগোয়া প্যাঙ্গন সো ও গলওয়ান উপত্যকায় সেনা সংখ্যা বাড়িয়েছে চিন। সেখানে প্রায় ৮০টি তাঁবু তৈরি করেছে চিনা সেনা।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে, বাঙ্কার তৈরি করার ভারী যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছে চিনা সৈন্যরা। এর থেকেই স্পষ্ট ইঙ্গিত মিলছে যে, সাম্প্রতিকতম সমস্যাকে সহজে শেষ করার কোনও ইচ্ছে নেই বেজিংয়ের।
উপগ্রহ ছবিতে ভারতীয় ছাউনিও দেখা গিয়েছে। তবে সেগুলি সংখ্যায় কম। অনুমান, সেখানে প্রায় ৬০টি তাঁবু তৈরি করেছে ভারতীয় সেনা। তবে, দুপক্ষই একে অপরের থেকে বেশি কিছুটা দূরত্ব বজায় রেখেছে বলেই উপগ্রহ চিত্রের ছবিতে স্পষ্ট।
ছবিগুলি প্রকাশ করেছে অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইন্সটিটিউট। সেখানে দেখা গিয়েছে, গালভান উপত্যকার কাছে ডিবিওতে প্রতিরক্ষা বলয় তৈরি করেছে ভারত। এই নিয়ে তীব্র আপত্তি জানিয়েছে চিন।
সাম্প্রতিক অতীতে অন্তত ২ বার দুপক্ষের মধ্যে সংঘাতের পরিস্থিতিত তৈরি হয়েছে। চিনা সেনার বিরুদ্ধে ভারতীয় ভূখণ্ডে আগ্রাসনের অভিযোগ উঠেছে।
এরমধ্যেই, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে,গত সপ্তাহে দুপক্ষের হাতাহাতির পর ভারতীয় সেনা ও আইটিবিপি-র কয়েকজন জওযানকে আটক করেছে চিন। এই খবর অবশ্য একেবারেই উড়িয়ে দিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছিল, প্রথমে ভারতীয় জওয়ানদের আটক করা হয়। পরে অবশ্য তাঁদের ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল। ফেরত দেওয়া হয়েছিল অস্ত্রও। সংবাদসংস্থার দাবি, এই খবরটা ঠিক নয় বলে জানিয়েছে সেনা।
প্রসঙ্গত,বর্তমান সংঘাতের পরিস্থিতির মধ্যেই শুক্রবার কেন্দ্রীয়শাসিত অঞ্চল লাদাখের লেহ্তে অবস্থিত সেনার ১৪ কোরের সদর দফতরে গিয়েছিলেন সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নারাভানে।
এখানে বলে রাখা প্রয়োজন, ২০১৭ সালে ডোকলামে ভারত ও চিনের মধ্যে টানা ৭৩ দিন সংঘাতের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)