![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
West Bengal Election: ময়ূরেশ্বরের ভোটের পর ঘরছাড়া বিজেপি সমর্থক পরিবারকে ঘরে ফেরাল তৃণমূল
ঘরছাড়ারা ঘরে ফিরলেন।ভোট পরবর্তী অশান্তির জেরে বীরভূমে বাড়িছাড়া বিজেপির ৮টি পরিবারকে গ্রামে ফেরালেন তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা। রাজনৈতিক সম্প্রীতি ময়ূরেশ্বরের নজির রাতমা গ্রামে।
![West Bengal Election: ময়ূরেশ্বরের ভোটের পর ঘরছাড়া বিজেপি সমর্থক পরিবারকে ঘরে ফেরাল তৃণমূল BJP supporters of Mayureswar, who fled home after election return after TMC initiative West Bengal Election: ময়ূরেশ্বরের ভোটের পর ঘরছাড়া বিজেপি সমর্থক পরিবারকে ঘরে ফেরাল তৃণমূল](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/21/b9da73cda7ccb4ce5b89bdbede4051c0_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
গোপাল চট্টোপাধ্যায়, বীরভূম: ভোট পরবর্তী সময়ে ঘরছাড়া ৮ বিজেপি সমর্থক পরিবারকে ঘরে ফেরাল তৃণমূল নেতৃত্ব। বীরভূমের ময়ূরেশ্বরের ঘটনা। অশান্তির পরিবেশ তৈরি করেছিল বিজেপিই, অভিযোগ তৃণমূলের। মানতে নারাজ গেরুয়া শিবির।
ঘরছাড়ারা ঘরে ফিরলেন।ভোট পরবর্তী অশান্তির জেরে বীরভূমে বাড়িছাড়া বিজেপির ৮টি পরিবারকে গ্রামে ফেরালেন তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা। রাজনৈতিক সম্প্রীতি ময়ূরেশ্বরের নজির রাতমা গ্রামে।
বিজেপির দাবি, ভোট-পরবর্তী হিংসার জেরে ভোটের ফল ঘোষণার পরের দিন গ্রামছাড়া হয়ে যায় তাদের সমর্থক ৮টি পরিবার। বুধবার স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের উদ্যোগে ফের গ্রামে ফেরেন তাঁরা।
ময়ূরেশ্বরের বিজেপি সমর্থক মাধব দাস বৈরাগ্য বলেছেন, ভোটের ফল ঘোষনার আমাদের উপর আক্রমণ হয়েছিল। তাই ভয়ে আমরা গ্রাম ছেড়ে চলে গিয়েছিলাম। আজ তৃণমূলের লোকজন আমাদের কে গ্রামে ফিরিয়ে আনে।
তৃণমূলের বক্তব্য, গ্রামে কোনও অশান্তি নেই। তাই ঘরছাড়াদের ঘরে ফেরানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।
স্থানীয় তৃণমূল নেতা মেঘনাদ দাস বলেছেন, ভোটের পর গ্রামে রাজনৈতিক ঝামেলা হয়েছিল। বিজেপি মারধর করেছিল। আমাদের কর্মীরা পাল্টা মারধর করে। সেই ভয়ে তারা গ্রাম ছাড়া হয়েছিল। আমার দেখলাম যে ,আমরা পাড়া প্রতিবেশী। একসঙ্গে থাকি ।তাই আজ ৮ টি পরিবার কে গ্রামে ফিরিয়ে নিয়ে আসি।
গত শুক্রবারই, বীরভূমের সাঁইথিয়ায় তৃণমূল নেতৃত্বের উদ্যোগে ঘরে ফেরেন বিজেপির ঘরছাড়ারা। আর ফিরেই শাসকদলে যোগ দেন তাঁরা।
এবারের বিধানসভা ভোটে বীরভূমের ১১টি আসনের মধ্যে শুধুমাত্র দুবরাজপুর আসনটিতে জিতেছে বিজেপি। বাকি ১০টি আসনেই গিয়েছে শাসকদলের দখলে।
উল্লেখ্য, ভোটের ফল বেরোনার পর রাজ্যজুড়ে তাদের কর্মীদের ওপর হামলা মারধরের অভিযোগ করে বিজেপি। পাল্টা তৃণমূলও বিজেপির বিরুদ্ধে তাদের কর্মীদের ওপর আক্রমণের অভিযোগ করে। এই ঘটনা নিয়ে জোর রাজনৈতিক বাকযুদ্ধ দানা বাঁধে। রাজ্যে আসেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। রিপোর্ট তলব করে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। কেন্দ্রীয় দলও রাজ্যে হিংসার অভিযোগ খতিয়ে দেখতে আসে। শপথ গ্রহণের পরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, কোনও ধরনের হিংসা বরদাস্ত করা হবে না। এ ধরনের কাজে লিপ্ত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)