এক্সপ্লোর
Advertisement
প্রবল শৈত্যে সীমান্তে কর্তব্যরত সেনাদের মিলছে না উপযুক্ত খাবার, বস্ত্র, বলছে দু'বছর আগের ক্যাগ রিপোর্ট
সিয়াচেন , লাদাখ, ডোকালাম...দেশের সীমান্তবর্তী এইসব এলাকায় অতন্দ্র প্রহরায় থাকা সেনাদের নাকি প্রয়োজনীয় খাবারটুকুও জোটে না, এমনকী প্রবল শৈত্যে প্রয়োজনীয় পোশাকটুকুও অমিল! এমন তথ্যই দিল ২ বছর আগের ক্যাগ রিপোর্টে, যা গত ২ ফেব্রুয়ারি পেশ হয়েছে সংসদে।
নয়াদিল্লি: তাঁদের জন্যই রাতের নিশ্চিন্ত ঘুমটুকু হয় দেশবাসীর। তাঁদের ভরসাতেই যুদ্ধ-যুদ্ধ আবহেও হাসি-ভরা জীবন কাটায় দেশের মানুষ। ছেলে-মেয়েদের নিশ্চিন্তে স্কুলে পাঠায় মা-বাবা। অথচ সেই মানুষগুলো কীভাবে দিন কাটাচ্ছেন হিমাঙ্কের অনেক নীচের তাপমাত্রায়, দুবেলা কী খেয়ে পেট ভরছে তাঁদের বা আদৌ ভরছে তো?
সিয়াচেন , লাদাখ, ডোকালাম...দেশের সীমান্তবর্তী এইসব এলাকায় অতন্দ্র প্রহরায় থাকা সেনাদের নাকি প্রয়োজনীয় খাবারটুকুও জোটে না, এমনকী প্রবল শৈত্যে প্রয়োজনীয় পোশাকটুকুও অমিল! এমন তথ্যই দিল ২ বছর আগের ক্যাগ রিপোর্টে, যা গত ২ ফেব্রুয়ারি পেশ হয়েছে সংসদে।
ওইরকম ঠাণ্ডায় ও উচ্চতায়, যতটুকু খাবার ও পোশাক-আশাক প্রয়োজন, তা মেলে না সেনাকর্মীদের, বলছে রিপোর্ট। তাতে বলা হয়েছে, নির্দিষ্ট মূল্যে যে খাবার তাঁদের দেওয়া হচ্ছে, তা যথেষ্ট নয়। দৈনিক ক্যালরির চাহিদা তাতে মেটে না। তার কারণ, ওই টাকায় সাধারণ খাবার নিলে যে পরিমাণে দেওয়া যায়, অপেক্ষাকৃত মূল্যবান খাবার সেই দামে মেলে না। কিন্তু সেনাবাহিনীর জন্য সেই মূল্যবান খাবারগুলিই বাছা হয়েছে। তাতে ওই একই দামে দেওয়া যাচ্ছে অনেক কম খাবার। ক্যাগ রিপোর্ট বলছে, সেনাবাহিনীর ইস্টার্ন কমান্ড সেনার খাবারের ব্যবস্থার জন্য ওপেন টেন্ডার ডেকেছিল। কিন্তু নর্দার্ন কমান্ডে তেমনটা হয়নি।
ক্যাগ রিপোর্ট বলছে, প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ২০০৭ সালে অধিক উচ্চতায় কর্তব্যরত বাহিনীর জন্য উপযুক্ত পোশাক কেনার বিষয়টিতে গতি আনতে একটি কমিটি গঠন করে। তারপরেও কাজে গতি আসতে যথেষ্ট দেরি হয় বলে জানা গেছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
খবর
জেলার
Advertisement