Kailash Vijayvargiya on Narada Case: আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার শপথ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী, কিন্তু সিবিআইয়ের কাজে বাধা দেওয়া হচ্ছে; ট্যুইট কৈলাসের
নারদ মামলায় সরগরম রাজ্য রাজনীতি। ট্যুইটারে কৈলাস বিজয়বর্গীয় লিখলেন, @MamataOfficial-কে ট্যাগ করে ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, "রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখায় শপথ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, দুঃখজনকভাবে আইন-প্রণয়ণকারী এজেন্সি সিবিআইয়ের কাজে বাধাদানে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে খুবই দুঃখজনক।"

কলকাতা : নারদ মামলায় তৃণমূলের তিন নেতা-মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম ও মদন মিত্রর গ্রেফতারি নিয়ে ইতিমধ্যে রাজনৈতিক তরজা চরমে উঠেছে। এদিকে তিন নেতার গ্রেফতারির প্রতিবাদে সকাল থেকে দফায় দফায় নিজাম প্যালেস চত্বর সহ বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ দেখান তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। এনিয়ে কিছুক্ষণ আগেই ট্যুইট করে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়। একই ইস্যুতে ট্যুইটারে সরব হলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়ও।
@MamataOfficial-কে ট্যাগ করে ট্যুইটারে তিনি লিখেছেন, "রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখায় শপথ নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু, দুঃখজনকভাবে আইন-প্রণয়ণকারী এজেন্সি সিবিআইয়ের কাজে বাধাদানে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। এটা পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে খুবই দুঃখজনক।"
নারদ মামলায় এদিন ফিরহাদ হাকিম, সুব্রত মুখোপাধ্যায়, মদন মিত্র ও শোভন চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে সিবিআই। আজ সকালে আচমকাই বাড়িতে গিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয় দুই মন্ত্রী-সহ চারজনকে। এরপর নিজাম প্যালেসে তুলে নিয়ে গিয়ে অ্যারেস্ট মেমোতে সই করানো হয়। এই ঘটনার প্রতিবাদে প্রথমে এজিসি বোস রোডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখানো হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মীরা ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করেন। তাঁদের বাধা দেওয়ার চেষ্টা করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাইরে থেকে রাজ্য পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। অন্যদিকে, নিজাম প্যালেসে সিবিআই অফিসের ১৫ তলায় গিয়ে বসে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরেই কাতারে কাতারে বাইরে জড়ো হতে থাকে তৃণমূল কর্মী-সমর্থকরা। দলীয় পতাকা নিয়ে শুরু হয় স্লোগান। যত সময় এগোতে থাকে, তত বাড়তে থাকে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের ভিড়। শেষে বাধ্য হয়ে নিজাম প্যালেসের সামনের রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশ। এদিকে এই গ্রেফতারি বেআইনি, গ্রেফতার করা হোক তাঁকেও। সিবিআই অফিসারদের কাছে এই দাবি জানান মুখ্যমন্ত্রী। এমনটাই জানিয়েছেন তৃণমূল নেতা অনিন্দ্য রাউত। পরে সিবিআইয়ের ডিআইজি অখিলেশকুমার সিংয়ের সঙ্গে কথা বলেন মমতা। নিজাম প্যালেসে যান জয়েন্ট সিপি ক্রাইম মুরলীধর শর্মাও। কিছুক্ষণ থেকে বেরিয়ে যান তিনি।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
