এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
এলজেপি-ভিআইপি’র সিদ্ধান্তে বিহারে শেষমুহূর্তে রাজনৈতিক সমীকরণে নয়া অঙ্ক: কার লাভ, কার ক্ষতি?
দেশের অন্যতম বড় রাজ্য বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যরাজনীতিতে চলছে যোগ-বিয়োগের অঙ্ক। নির্বাচনী রণাঙ্গনে পূর্ণশক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। একইসঙ্গে দ্রুত বদলে যাচ্ছে রাজনৈতিক ঘটনাক্রম, সমীকরণ। এরইমধ্যে জাতীয় স্তরে এনডিএ-তে থেকেই বিহারে আলাদা লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রামবিলাস পাসোয়ানের লোক জনশক্তি পার্টি (এলজেপি)।
![এলজেপি-ভিআইপি’র সিদ্ধান্তে বিহারে শেষমুহূর্তে রাজনৈতিক সমীকরণে নয়া অঙ্ক: কার লাভ, কার ক্ষতি? Ljp left nda vip left mahagathbandhan what will be the impact on bihar election এলজেপি-ভিআইপি’র সিদ্ধান্তে বিহারে শেষমুহূর্তে রাজনৈতিক সমীকরণে নয়া অঙ্ক: কার লাভ, কার ক্ষতি?](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/10/05235818/Untitled-6.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: দেশের অন্যতম বড় রাজ্য বিহারে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে রাজ্যরাজনীতিতে চলছে যোগ-বিয়োগের অঙ্ক। নির্বাচনী রণাঙ্গনে পূর্ণশক্তিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছে রাজনৈতিক দলগুলি। একইসঙ্গে দ্রুত বদলে যাচ্ছে রাজনৈতিক ঘটনাক্রম, সমীকরণ। এরইমধ্যে জাতীয় স্তরে এনডিএ-তে থেকেই বিহারে আলাদা লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে রামবিলাস পাসোয়ানের লোক জনশক্তি পার্টি (এলজেপি)। দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বিজেপির বিরুদ্ধে তারা প্রার্থী দেবে না। কিন্তু জেডি(ইউ)-র বিরুদ্ধে তারা লড়াই করবে। অন্যদিকে, বিরোধী জোট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়েছে ভিআইপি। একেবারে শেষমুহূর্তে এভাবে সমীকরণ বদলে যাওয়ায় নতুন করে হিসেব-নিকেশ চলছে বিভিন্ন শিবিরে। বিশ্লেষণ চলছে, এলজেপি ও ভিআইপি-নিজের নিজের জোট ছেড়ে বেরিয়ে আসায় কার লাভ, কার ক্ষতি।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এলজেপি-র বিহারে শাসক জোট ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়বে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের জেডি(ইউ)। বেশ কয়েকটি আসনে নীতীশের দলের পাটিগণিত এলোমেলো করে দিতে পারে চিরাগ পাসোয়ানের নেতৃত্বাধীন দল।
উল্লেখ্য, ২০০৫-এ ঠিক একইভাবে লালুপ্রসাদ যাদবের আরজেডি-র পথে কাঁটা বিছিয়ে দিয়েছিল এলজেপি। ওই সময় কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউপিএ-র শরিক ছিল এলজেপি। ২০০৫-এর ফেব্রুয়ারি ইউপিএ-র শরিক থাকা অবস্থাতেই বিহার বিধানসভা নির্বাচনে আরজেডি-র বিরুদ্ধে প্রার্থী দাঁড় করিয়েছিল এলজেপি। আরজেডি-ও ছিল ইউপিএ-র শরিক।
২০১৫-তে বিহারের বিধানসভা নির্বাচনে এলজেপি ৪২ আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। কিন্তু জয় পেয়েছিল মাত্র দুটি আসনে। ২০১৫-তে লালুপ্রসাদের সঙ্গে জোট বেঁধে এনডিএ-র বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন নীতীশ।
একদিকে, এলজেপি যেমন জেডি(ইউ)-কে অস্বস্তিতে ফেলেছে, তেমনই ভিআইপি বিরোধী মহাজোটের মাথাব্যাথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। মহাজোট থেকে বেরিয়ে আসার পর ভিআইপি জানিয়েছে, তারা সব কটি আসনে লড়াই করবে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,ভিআইপি-র এই সিদ্ধান্তে পরোক্ষভাবে বিজেডি-জেডি(ইউ) লাভবান হবে। কারণ, ভিআইপি আলাদাভাবে ভোটে লড়ায় আরজেডির পশ্চাদপদ শ্রেণীর ভোট ভাগ হয়ে যাবে। এনডিএ এর ফায়দা নেওয়ার চেষ্টা করবে।
সাংবাদিক বৈঠকের মধ্যেই মহাজোট ছেড়ে বেরিয়ে আসার ঘোষণা করেছিলেন ভিআইপি-র মুকেশ সাইনি। তিনি আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন। মুকেশের অভিযোগ, তেজস্বী কানহাইয়া, চিরাগ ও তাঁর মতো তরুণ নেতাদের ভয় পান। এমনকি তেজস্বী তাঁর দাদা তেজপ্রতাপকেও ভয় পান।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
খবর
জেলার খবর
খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)