![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ফের অসুস্থ মদন মিত্র
আজই এসএসকেএম থেকে ছাড়া পান কামারহাটির বিধায়ক। ভবানীপুরে বাড়ির কাছে মঞ্চে বক্তব্য রাখার সময় অসুস্থ বোধ করেন।
![হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ফের অসুস্থ মদন মিত্র On the way home from the hospital, Madan Mitra fell ill again হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ফের অসুস্থ মদন মিত্র](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/30/0b958d5f112d5687594232ab620b9a42_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরার পথে ফের অসুস্থ মদন মিত্র। আজই এসএসকেএম থেকে ছাড়া পান কামারহাটির বিধায়ক। ভবানীপুরে বাড়ির কাছে মঞ্চে বক্তব্য রাখার সময় অসুস্থ বোধ করেন। সেখানেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তৃণমূল বিধায়ক। চলছে প্রাথমিক চিকিৎসা। শ্বাসকষ্ট শুরু হওয়ায় তাঁকে ইনহেলার নিতে হয়। দেওয়া হচ্ছে অক্সিজেনও।
নারদ-মামলায় অন্তর্বর্তী জামিন মেলার পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়ে বাড়ি ফেরার পথে যান মদন মিত্র। এদিন এসএসকেএম থেকে ছাড়া পেয়ে খোশমেজাজে ছিলেন মদন মিত্র। ধরেন একের পর এক গান। এরপর হুডখোলা গাড়িতে চড়ে রওনা দেন ভবানীপুরের বাড়ির উদ্দেশে। নিজেই বসেন চালকের আসনে। পথে একটি মাজারে চাদর চড়ান, এরপর গুরুদোয়ারায় গিয়ে প্রার্থনা করেন কামারহাটির বিধায়ক। এরপর ভবানীপুরে বাড়ির কাছেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তৃণমূল বিধায়ক। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে বাড়ির কাছে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে একটি চেয়ারে বসিয়ে দেওয়া হয় অক্সিজেন, ইনহেলার। মাপা হয় স্যাচুরেশন ও সুগার। মদন মিত্র জানিয়েছেন, আজ তিনি কামারহাটি যাচ্ছেন না।
এদিন মদন মিত্রর চিকিৎসা করেন ডা. সরোজ মণ্ডল। কিছুটা সামলে মদন মিত্র বলেন, মাজারে গিয়ে চাদর চড়াই তারপরে আর কিছু খেয়াল থাকে না। তারপর অনুগামীদের অনুরোধে একটা গাড়ি চালাই। কিন্তু পিজি থেকে বেরিয়ে বুঝতে পারি আর পারছি না। গুরুদোয়ারের সামনে অনেকে মালা দেন। চেষ্টা করি সামলে নিতে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, গান আমার অক্সিজেন। অক্সিজেন নিতে ফের সুরে সুরে কথা বলেন তিনি। আমার প্রাণের মাঝে সুধা আছে চাও কি?
উল্লেখ্য, এদিন নিজের বিধানসভা কেন্দ্র কামারহাটিতে যাওয়ার কথা ছিল মদন মিত্রের। সেই পরিকল্পনা বাতিল হয়ে যায় শারীরিক অসুস্থতার। মদন মিত্র বলেন, ডানলপে প্রায় ১০ হাজার মানুষ অপেক্ষা করছিলেন। কথা ছিল মোটর বাইক নিয়ে হাতে চাল, চিনি নিয়ে প্রত্যেকটা বাড়িতে বাড়িতে যাব। আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। একইসঙ্গে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে, “প্রাণ চায় চক্ষু না চায়” গান গাইলেন তিনি। আমার নাতির মুখ ছাড়া আগামী এক দিন সূর্যের মুখও দেখব না।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)