PM Modi's Retirement: পুজোর আগেই 'অবসর নিচ্ছেন মোদি'! সঞ্জয়ের দাবি নিয়ে তুমুল বিতর্ক

Narendra Modi RSS: সঞ্জয়ের বিশ্বাস যে, আরএসএস দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন চায়

Continues below advertisement

নয়া দিল্লি: ১২ বছর পর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে প্রথমবার RSS-এর সদর দফতরে গেলেন নরেন্দ্র মোদি। সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবতের সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করে নিলেন। ভূয়সী প্রশংসা করলেন সঙ্ঘের। বললেন, RSS হল ভারতের অমর সংস্কৃতির অক্ষয়বট। এরই মধ্যে বোমা ফাটিয়েছেন সঞ্জয় রাউত। তাঁর দাবি, মোদি মোহন ভাগবতকে "টাটা, বাই বাই" বলার জন্য সেখানে গিয়েছেন। অন্যদিকে কংগ্রেসের কটাক্ষ, একার জোড়ে ভারতবর্ষের ক্ষমতায় টিকে থাকা সম্ভব নয় বুঝতে পেরেই RSS-এর প্রশংসা করা শুরু করেছেন মোদি।                                          

Continues below advertisement

সঞ্জয় রাউত বলেছেন, বলেছেন যে, "প্রধানমন্ত্রী মোদি সম্ভবত আগামী সেপ্টেম্বরে অবসর গ্রহণের জন্য আবেদন জমা দিতে আরএসএস সদর দফতরে গিয়েছেন।" সঞ্জয়ের বিশ্বাস যে, আরএসএস দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন চায়। বলেছেন, "আমি যতদূর বুঝতে পারছি যে, সমগ্র সঙ্ঘ পরিবার দেশের নেতৃত্বে পরিবর্তন চায়। প্রধানমন্ত্রী মোদির সময় ফুরিয়ে এসেছে। তাই আরএসএস পরিবর্তন চায় এবং তারা পরবর্তী বিজেপি প্রধানও নির্বাচন করতে আগ্রহী।"

তবে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ সোমবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উত্তরসূরী সম্পর্কে জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে বলেছেন যে মোদি আরও অনেক বছর দেশকে নেতৃত্ব দেবেন। রবিবার নাগপুরে আরএসএস সদর দপ্তরে মোদি গিয়ে সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবতকে অবসর গ্রহণের বার্তা পৌঁছে দিয়েছিলেন বলে শিবসেনা ইউবিটি নেতা সঞ্জয় রাউতের দাবির জবাবে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী নাগপুরে সাংবাদিকদের বলেন, “২০২৯ সালে আমরা মোদিকে আবার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে পাব।” নাগপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে, আরএসএসের সিনিয়র নেতা সুরেশ 'ভাইয়াজি' জোশী বলেন যে (প্রধানমন্ত্রীর) বিকল্প নিয়ে কোনও আলোচনার বিষয়ে তিনি অবগত নন।                                                              

দেবেন্দ্র ফড়নবিশের কথায়, 'তার উত্তরসূরি খোঁজার কোনও প্রয়োজন নেই। তিনি আমাদের নেতা এবং তিনি আমাদের নেতা থাকবেন। নেতা সক্রিয় থাকাকালীন উত্তরসূরি নিয়ে আলোচনা করা ভারতীয় সংস্কৃতিতে অনুপযুক্ত। আমাদের সংস্কৃতিতে, যখন বাবা জীবিত থাকেন, তখন উত্তরাধিকার নিয়ে কথা বলা অনুচিত। এটাই মুঘল সংস্কৃতি। এটা নিয়ে আলোচনা করার সময় আসেনি'।       

 

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola