এক্সপ্লোর
Advertisement
হল না রাজ্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বৈঠক, ভোট কবে? জানা গেল না আজও
কলকাতা: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে মনোনয়ন পেশের জন্য মিলেছিল অতিরিক্ত একদিন। কিন্তু, তাতে কি আদৌ লাভ হল? সোমবার মনোনয়ন পেশ ঘিরে সেই আগের মতোই জেলায় জেলায় চলল তুমুল অশান্তি। কিন্তু, সোমবারও এটা জানা গেল না পঞ্চায়েত নির্বাচন আদতে হচ্ছে কবে এবং ক’দফায়।
সোমবারই পঞ্চায়ত ভোটের নির্ঘণ্ট নিয়ে রাজ্য সরকার ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনের মধ্যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। রাজ্য নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর,
মনোনয়ন পেশ ঘিরে সোমবার জেলায় জেলায় যেভাবে অশান্তি ছড়িয়েছে, সেদিকে নজরদারি করতে ব্যস্ত ছিলেন আধিকারিকরা। ভোটের নির্ঘণ্ট নিয়ে রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাদের বৈঠক হতে পারে মঙ্গলবার।
অর্থাৎ সোমবার মনোনয়ন পেশ পর্ব মিটে গেলেও পঞ্চায়েত ভোট কবে হবে, তা নিয়ে জল্পনা এখনও শেষ হল না। তবে বিধি অনুযায়ী, মনোনয়ন শেষ ও ভোটের শুরুর মধ্যে ন্যূনতম ২১ দিনের ব্যবধান রাখতে হয়।
সেক্ষেত্রে ১৪ মে-র আগে ভোট করা সম্ভব নয়।
ভোটের নির্ঘণ্ট নিয়ে শনিবারই ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য শোনা গিয়েছে তৃণমূল মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের গলায়। তিনি বলেছিলেন, গরমে, বর্ষায়, রমজানে ভোট হোক, এমনটা চাই না। প্রয়োজনে একদিনে ভোট হলেও আপত্তি নেই।
সূত্রের খবর, কমিশন এক দফায় ভোট চায় না। তাদের আলোচনায় প্রাথমিকভাবে ভোটের দিন হিসেবে উঠে এসেছে ১৪ ও ১৬ মে-র কথা।
যদিও, রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলেই এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে তারা।
এদিন জেলায় জেলায় যখন বিরোধী প্রার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে, তখন কড়া নিরাপত্তার বেষ্ঠনীতে কমিশনের দফতর কার্যত দুর্গে পরিণত হয়। জারি করা হয় ১৪৪ ধারা। এদিন কংগ্রেসের তরফে রাজ্য নির্বাচন কমিশনে যান সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য। যদিও, রাজ্য নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে দেখা হয়নি তাঁর।
পরে কংগ্রেসের তরফে কমিশনের দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখানো হয়।
সেভ ডেমোক্র্যাসি সংগঠনের সদস্যরা কমিশনে ঢুকতে গেলে তাঁদের বাধা দেয় পুলিশ। এনিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বচসাও বাধে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
জেলার
Advertisement