সদ্য মুক্তি পেয়েছে নতুন ছবি 'কিশমিশ'-এর ট্রেলার। রঙ-বেরঙের ট্রেলার মন কেড়েছে দর্শকদের। সেইসঙ্গে দেব-রুক্মিণীর সমীকরণের মুগ্ধতা তো রয়েছেই। আপাতত শেষ পর্যায়ের কাটাছেঁড়া চলছে 'কিশমিশ' নিয়ে।
2/10
পরিচালক রাহুল মুখোপাধ্যায়ের হাত ধরে ফের পর্দায় আসতে চলেছেন দেব-রুক্মিণী। আগামী ২৯ এপ্রিল প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে 'কিশমিশ'। ছবি প্রচারও চলছে পুরোদমে।
3/10
ছবি ঘোষণার দিন মুক্তি পাওয়া টিজারে প্রকাশ করা হয়েছিল চরিত্রদের নাম। তবে এই টিজারে কেবল কার্টুন হিসেবেই দেখা গিয়েছিল নায়ক নায়িকাকে। ছবিতে দেবের চরিত্রের নাম ‘কৃশাণু’। যদিও সে প্রথমে নিজের পরিচয় দিচ্ছে 'ফেলুদা' বা 'টিনটিন' বলে। পরে অবশ্য সন্ধিবিচ্ছেদ করে স্পষ্ট করে দিচ্ছেন, সে 'ফেলু-দা'।
4/10
ছবিতে দু-রকম লুকে দেখা যাবে রুক্মিণীকেও। পরিচালক রাহুলের দাবি, এই ছবি ফিরিয়ে আনবে কলেজ জীবনের নস্ট্যালজিয়াকে। আদ্যপান্ত প্রেমের এই ছবিতে দেব রুক্মিণীর প্রেম দেখানো হবে বিভিন্ন বয়সে।
5/10
দেবে মুগ্ধ রাহুল। ১৬ দিনের পাহাড়ে ও কলকাতায় শ্যুটিংয়ের অভিজ্ঞতা তাঁর মনে থাকবে সবসময়। এবিপি লাইভের সঙ্গে টুকরো স্মৃতি ভাগ করে নিয়েছেন পরিচালক।
6/10
কেবল দেব ও রুক্মিণীর রসায়ন নয়, ছবিতে ক্যামিও চরিত্রে হাজির থাকছেন, যীশু সেনগুপ্ত (Jisshu Sengupta), ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত (Rituparna Sengupta), শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্য়ায় (Shrabanti Chatterjee), অঙ্কুশ হাজরা (Ankush Hazra) ও অন্যান্য প্রথম শ্রেণীর তারকারা
7/10
রাহুল বলছেন, 'দেবদাকে স্কুলের ছাত্র সাজিয়ে শ্যুটিং করছিলাম কলকাতার রাস্তায়। দেবদা বেশ লজ্জা পাচ্ছিল। আমায় অনেকবার বলেছিল, 'আমায় কেউ চিনতে পারবে না বল...' দেবতা তারকা বাইরের জগতের কাছে। ভিতর ভিতর ভীষণ সাধারণ মানুষ একজন।'
8/10
কিছুদিন আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন ছবির পোস্টার প্রকাশ করে এই ঘোষণা করা হয় প্রযোজনা সংস্থার তরফ থেকে। ছবিতে দেব ও রুক্মিণীকে দুটি লুকেই দেখা গিয়েছে। বড় সাদা কালো ছবিতে একই ছাতার তলায় দেব রুক্মিণী। ঠিক যেন স্বপ্ন দেখছে তাঁদের চোখ। কপালে কালো টিপ, সালোয়ার কামিজ আর বিনুনিতে রুক্মিণী মনে করাচ্ছেন পুরনো দিনের নায়িকার সাজ। অন্যদিকে গোঁফ আর পাঞ্জাবিতে দেবের সাজেও রয়েছে পুরনো দিনের ছোঁয়া।
9/10
ঠিক নিচের ছবিতে আবার ভোলবদল। এলোমেলো কোঁকড়ানো চুল আর চশমায় অচেনা দেব। সাইকেলের সামনে 'আধুনিক' সাজের রুক্মিণীকে বসিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
10/10
আরও একটি দৃশ্য শ্যুটিংয়ের কথা মনে পড়ে রাহুলের। বলছেন, 'একটা দৃশ্যে ছিল, পাহাড়ের কোলে বসে একা একটা ছবি আঁকবেন দেবদা। ওয়াইড শটের জন্য দরকার ছিল একটা ফাঁকা পাহাড়ের। অরেঞ্জ ভ্যালি টি এস্টেট বলে একটা পাহাড় আমরা ফাঁকা করে দিয়েছিলাম। আমাদের কথা শুনে, শট নেওয়ার সময় সবাই ঘরের ভিতর চলে গিয়েছিলেন। চেকপোস্ট ফেলে ব্লক করে দেওয়া হয়েছিল রাস্তা। যাতে গাড়ি চলাচল না করে। সেই ফাঁকা পাহাড়কে ব্যাকগ্রাউন্ডে রেখেই চলল শ্যুটিং। সেটা দারুণ অভিজ্ঞতা।'