ভারতের প্রথম সমুদ্র সেতু অর্থাৎ পমবন ব্রিজ ১০৪ বছর অতিক্রান্ত হয়েছে। ভারতের দ্বিতীয় সবচেয়ে বড় সেতুর দৈর্ঘ্য ২ কিলোমিটার। ৬,৭৭৬ ফুট লম্বা এই সেতু ১৯১৪ সালে যাতায়াতের জন্য খোলা হয়েছিল। এই ব্রিজ তীব্র ভূকম্পের অভিঘাতও সহ্য করতে পারে। তামিলনাড়ুতে এই রেলওয়ে ব্রিজ পমবন দ্বীপের রামেশ্বরমের সঙ্গে ভারতের মূল ভূখণ্ডের সংযোগ সাধন করেছে। গুগল ফ্রি ইমেজ
2/6
দ্বিতীয় হুগলি সেতু: বিদ্যাসাগর সেতু নামে পরিচিত এই সেতু ভারতের সবচেয়ে লম্বা ও এশিয়ার সবচেয়ে লম্বা ব্রিজগুলির অন্যতম।ছবি-গুগল ফ্রি ইমেজ
3/6
রবীন্দ্র সেতু: হুগলি নদীর ওপর এই সেতু হাওড়া ও কলকাতার মধ্যে সংযোগ সাধন করেছে। প্রথমে এই সেতু নয়া হাওড়া পুল নামে পরিচিত ছিল। ১৯৬৫-তে এর নামকরণ করা হয় রবীন্দ্র সেতু। হাওড়া ব্রিজ নামেই এই সেতু সবচেয়ে বেশি পরিচিত। ছবি-গুগল ফ্রি ইমেজ
4/6
বান্দ্রা-ওয়র্লী সমুদ্র সংযোগ সেতু: এই সেতু বান্দ্রার সঙ্গে মুম্বইয়ের পশ্চিম ও দক্ষিণ (ওয়র্লী) উপনগরীর সঙ্গে সংযোগ সাধন করেছে। এই সেতুকে রাজীব গাঁধী সি-লিঙ্কও বলা হয়। মহারাষ্ট্র রাজ্য সড়ক নিগমের এই পরিকল্পনা ১,৬০০ কোটি টাকা ব্যয়ে সম্পূর্ণ করেছে হিন্দুস্তান কনস্ট্রাকশন কোম্পানি। ছবি-গুগল ফ্রি ইমেজ
5/6
করোনেশন ব্রিজ: পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিং জেলায় রয়েছে এই সেতু। সেবক সেতু নামেও এটি পরিচিত। স্থানীয় লোকেদের কাছে তা বাঘ পুল নামে পরিচিত। তিস্তা নদীর ওপর দিয়ে এই ব্রিজ দার্জিলিং ও জলপাইগুড়ি শহরকে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের মাধ্যমে সংযুক্ত করেছে। ১৯৩৭ সালে এই সেতুর নির্মাণ কাজ শুরু হয়। ১৯৪১-তে কাজ সম্পূর্ণ হয়। ছবি-গুগল ফ্রি ইমেজ
6/6
ভারতে বেশ কিছু দর্শনীয় সেতু রয়েছে। এই সেতুগুলি দিয়ে অন্তত একবার পার হওয়ার আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। ফটো-গুগল ফ্রি ইমেজ