মিঁয়াদাদের বক্তব্য, আফ্রিদির এখন আর কোনও মার্কেট ভ্যালু নেই। সেজন্যই তিনি মিডিয়ায় এ ধরনের মন্তব্য করছেন। সেজন্যই ও বিশ্বাসঘাতকতা করছে। ওর ভাইকে জিজ্ঞাসা করুন, আমি ওকে টেস্ট ক্রিকেট খেলতে সাহায্য করেছিলাম। ওকে তো দলে কেউ চাইছিল না।
2/11
মিঁয়াদাদ আরও বলেছেন, আমার ক্ষমতা থাকলে আফ্রিদি দেশের হয়ে আর খেলতে পারতেন না।
3/11
মিঁয়াদাদ আরও বলেছেন, আমি আফ্রিদিকে ওর মেয়ের নামে শপথ নিয়ে বলেছিলাম যাতে ও দেশকে না বেচে।
4/11
মিঁয়াদাদ বলেছেন, আফ্রিদি তো এখন এসব বড় বড় কথা বলছেন। কিন্তু একটা সময় আমাকে বার বার ধরে ফোন করতেন বা অন্য লোকজনদের দিয়ে আমার কাছে বার্তা পাঠিয়ে আশীর্বাদ চাইতেন।
5/11
মিঁয়াদাদ বলেন, এই সব লোকগুলো ফিক্সার। সামা টিভিকে একথা বলেছেন মিঁয়াদাদ।
6/11
এর পাল্টা হিসেবে একটি টিভি চ্যানেলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মিঁয়াদাদ দাবি করেন, তিনি বেশ কয়েকবারই আফ্রিদির দেশের সঙ্গে প্রতারনা হাতেনাতে ধরে ফেলেছি।
7/11
আফ্রিদি বলেন, আমি মনে করে মিঁয়াদাদের মতো মাপের ক্রিকেটারের এ ধরনের কথা বলা উচিত নয়। এখানেই ইমরান খানের সঙ্গে মিঁয়াদাদের পার্থক্য।
8/11
তাঁর বিদায়ী ম্যাচের দাবি সম্পর্কে মিঁয়াদাদের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে আফ্রিদি বললেন, মিঁয়াদাদ সবসময়ই অর্থলোলুপ।
9/11
জবাবে মিঁয়াদাদ বললেন, অর্থের জন্য পাকিস্তানকে বিক্রি করেছেন আফ্রিদি।
10/11
আফ্রিদি পাকিস্তানের প্রাক্তন অধিনায়ক মিঁয়াদাদকে ‘অর্থলোলুপ’ বলে তোপ দাগলেন।
11/11
পাকিস্তান ক্রিকেটের দুই তারকা জাভেদ মিঁয়াদাদ ও শাহিদ আফ্রিদির ঝগড়া কদর্য চেহারা নিল। দুজন উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ে জড়িয়ে পড়লেন।