![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Syed Mushtaq Ali T-20: জাতীয় দল থেকে ফিরে বিধ্বংসী মুকেশ, ওড়িশাকে দুরমুশ বাংলার, ভয়ডরহীন ক্রিকেটের বার্তা লক্ষ্মীর
Bengal vs Odisha: ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে সেই মুকেশ কুমার (Mukesh Kumar) বল হাতে আগুন জ্বাললেন। সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-টোয়েন্টি (Syed Mushtaq Ali T20) টুর্নামেন্টে ৩.১ ওভারে ১২ রানে তিন উইকেট নিলেন মুকেশ।
![Syed Mushtaq Ali T-20: জাতীয় দল থেকে ফিরে বিধ্বংসী মুকেশ, ওড়িশাকে দুরমুশ বাংলার, ভয়ডরহীন ক্রিকেটের বার্তা লক্ষ্মীর ABP Exclusive: Bengal bowlers in tremendous form, beats Odisha by 8 wickets in Syed Mushtaq Ali T20 Syed Mushtaq Ali T-20: জাতীয় দল থেকে ফিরে বিধ্বংসী মুকেশ, ওড়িশাকে দুরমুশ বাংলার, ভয়ডরহীন ক্রিকেটের বার্তা লক্ষ্মীর](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/14/fb5c0c5105568482b83c683e828b60ba166576905998950_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সন্দীপ সরকার, কলকাতা: জাতীয় দলে সুযোগ পেয়েছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওয়ান ডে অভিষেক হয়নি। কিন্তু মনে করা হচ্ছে, মহম্মদ শামির পর বাংলা থেকে তিনিই পেসার হিসাবে জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে পারেন।
ঘরোয়া ক্রিকেটে ফিরে সেই মুকেশ কুমার (Mukesh Kumar) বল হাতে আগুন জ্বাললেন। সৈয়দ মুস্তাক আলি টি-টোয়েন্টি (Syed Mushtaq Ali T20) টুর্নামেন্টে ৩.১ ওভারে ১২ রানে তিন উইকেট নিলেন মুকেশ। তাঁর বোলিং দাপটে প্রথমে ব্যাট করে মাত্র ৮৬ রানে শেষ হয়ে গেল ওড়িশা। ১৪.৩ ওভারে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে সেই রান তুলে নিল বাংলা। ৮ উইকেটে ম্যাচ জিতে পুরো ৪ পয়েন্ট পেল অভিমন্যু ঈশ্বরণের দল। সেই সঙ্গে নক আউটে যাওয়ার আশাও বাঁচিয়ে রাখল বাংলা।
বৃষ্টিতে ঝাড়খন্ডের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ ভেস্তে গিয়েছিল। শাহবাজ নাদিম, বিরাট সিংহদের সঙ্গে পয়েন্ট ভাগাভাগি করে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন অভিমন্যু-ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায়রা। দ্বিতীয় ম্যাচে ওড়িশার বিরুদ্ধে বাংলার প্রথম একাদশে ফিরেছিলেন মুকেশ ও শাহবাজ আমেদ। দুজনই দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ভারতীয় দলে ছিলেন। মুকেশ ম্যাচ না খেললেও অভিষেক হয়েছিল শাহবাজের। জাতীয় দলের জার্সিতে উইকেটও নিয়েছিলেন স্পিনার-অলরাউন্ডার।
শুক্রবার মুকেশের সঙ্গেই বল হাতে দাপট দেখালেন ঋত্বিক চট্টোপাধ্যায়, আকাশ দীপ, রণজ্যোৎ সিংহ খইরা, প্রদীপ্ত প্রামাণিকরা। প্রথমে ব্যাট করে ১৮.১ ওভারে মাত্র ৮৬ রানে গুটিয়ে গেল ওড়িশা। একমাত্র অধিনায়ক অভিষেক রাউত (২১ বলে ২৪ রান) ছাড়া কেউই দাগ কাটতে পারেননি। জবাবে ব্যাট করতে নেমে অভিমন্যু করেন অপরাজিত ৩৭ রান। ২৯ রান করেন সুদীপ ঘরামি। অভিষেক পোড়েল ১৪ বলে ২০ রানে অপরাজিত ছিলেন।
জয়ের পর লখনউ থেকে মোবাইল ফোনে বাংলা দলের কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্ল এবিপি লাইভকে বললেন, 'আমার এই দলের ছেলেরা প্রত্যেকে আত্মবিশ্বাসী। জানে কার কাছ থেকে দল কী চাইছে। নিজের ভূমিকা পালন করেছে। দলগত সাফল্যের জয়।' কোচ হিসাবে ঘরোয়া টুর্নামেন্টে এটাই ছিল লক্ষ্মীরতনের প্রথম জয়। কোন মন্ত্রে সাফল্য? লক্ষ্মী বলছেন, 'ছেলেদের বলে দিয়েছিলাম, প্রতিপক্ষ নিয়ে ভেবো না। নিজেদের সহজাত খেলাটা খেলো। নিজে ক্রিকেট খেলার সময়ও এই মন্ত্র মেনেই চলতাম।'
পরের ম্যাচ ১৬ অক্টোবর। প্রতিপক্ষ শক্তিশালী তামিলনাড়ু। লক্ষ্মী বলছেন, 'প্রতিপক্ষ কারা তা নিয়ে ভাবছি না। নিজেদের দক্ষতা অনুযায়ী খেলতে হবে।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)