ICC: ২০৩০ মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে চলেছে মোট ১৬ দল, জানিয়ে দিল আইসিসি
T20 World Cup 2024: বাংলাদেশে চলতি বছর আয়োজিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১০ দল অংশ নেবে। এরপর ২০২৬ সালে ইংল্যান্ডে আয়োজিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১২টি দল অংশ নিতে চলেছে।
দুবাই: মহিলাদের ক্রিকেটের প্রসারে নতুন সিদ্ধান্ত নিল আইসিসি (ICC)। চলতি বছরেই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের (T20 World Cup) আসর বসতে চলেছে বাংলাদেশে। সেখানে মোট ১০ দল অংশ নেবে। এরপর ২০২৬ সালে ইংল্যান্ডে আয়োজিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (T20 World Cup 2024) মোট ১২টি দল অংশ নিতে চলেছে। ২০৩০ সালে দেশের সংখ্যা আরও বাড়ছে। আইসিসির তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে যে ২০৩০ সালের মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মোট ১৬টি দল টুর্নামেন্টে অংশ নিতে চলেছে।
উল্লেখ্য, প্রথমবার ২০০৯ সালে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আসর বসেছিল। সেবার আটটি দল অংশ নিয়েছিল। এরপর ২০১৬ সালে দলের সংখ্যা বেড়ে হয় ১০টি। আইসিসি পুরুষদের ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আটটি অঞ্চল ভিত্তিক টিমের যোগ্যতা অর্জনের স্থান বরাদ্দের বিষয়টিও নিশ্চিত করেছে। নতুন পরিকাঠামোর অধীনে, দু'টি করে দল আফ্রিকা এবং ইউরোপ থেকে যোগ্যতা অর্জন করবে। উল্লেখ্য, পুরুষদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এই বছর ভারত চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে দিয়েছিল টিম ইন্ডিয়া।
শ্রীলঙ্কা ও দুবাইয়ের মধ্য়ে কোনও একটি স্থানকে ভারতের খেলার জন্য বেছে নেওয়া হতে পারে কি না তাও দেখা হবে। আপাতত যা খবর, দুবাই ও করাচির মধ্যে দূরত্ব যেহেতু কম, তাই দুবাইকেই বিকল্প ভেন্যু হিসেবে ভাবা হতে পারে। গত বছর এশিয়া কাপের আয়োজক ছিল পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা। ভারতীয় দল পাকিস্তানে না খেলতে যাওয়ায় তাদের সব ম্য়াচই আয়োজিত হয়েছিল শ্রীলঙ্কায়।
যদি চ্য়াম্পিয়ন্স ট্রফিতেও হাইব্রিড মডেলে খেলা হয়, সেক্ষেত্রে সেমিফাইনাল ও ফাইনাল ম্য়াচে পাকিস্তান থেকে সরতে পারে। এখনও পর্যন্ত যে সূচি তাতে ভারত, পাকিস্তান, নিউজিল্য়ান্ড ও বাংলাদেশ রয়েছে গ্রুপ এ-তে। অস্ট্রেলিা, ইংল্যান্ড, আফগানিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকা রয়েছে গ্রুপ বি-তে। ১৯৯৬ সালে সহ আয়োজক হিসেবে বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল পাকিস্তান। তবে আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি প্রথম কোনও টুর্নামেন্ট হতে চলেছে আইসিসির। যা এককভাবে আয়োজন করার কথা ছিল পিসিবির।
এদিকে, বিসিসিআইয়েক চাপে ফেলতে নতুন কৌশল নিল পিসিবি। পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের তরফে জানানো হয়েছে যে ভারত সরকার যে রোহিতদের খেলতে পাঠাতে রাজি নয়, তা লিখিত আকারে যেন দেওয়া হয়। সেক্ষেত্রে আইসিসির কাছেও পিসিবির তরফে জানানো হয়েছে, যেন তারা বিসিসিআইয়ের থেকে লিখিত নেন যে ভারত সরকারের দাবিদাওয়া।