এক্সপ্লোর
Advertisement
ম্যাচ ফিক্সিংয়ের রমরমা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছিল ১৯৯৬-এ, দাবি শোয়েব আখতারের
করাচি: ২২ গজে বহুবার ছিটকে দিয়েছেন প্রতিপক্ষের উইকেট৷ তাঁর আগুনে পেস ছিল ব্যাটসম্যানদের ত্রাস৷ এবার ২২ গজের বাইরেও বিস্ফোরক সেই রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেস৷ শোয়েব আখতারের গলায় হঠাত্ ফিক্সিং-বিতর্ক৷ ১৯৯৬-তে ম্যাচ-ফিক্সিংয়ের রমরমা চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছিল। তিনি বলেছেন, ফিক্সিংয়ের কালো ছায়ায় ওই সময় জেরবার ছিল পাক-ক্রিকেট৷ ড্রেসিংরুমের অবস্থাও ছিল ভয়ঙ্কর, স্পষ্ট স্বীকারোক্তি শোয়েবের৷ পাক-সংবাদমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাতকারে শোয়েব বলেছেন, ১৯৯৬-তে পাকিস্তানে ক্রিকেট ছাড়া আরও অনেক কিছু হত৷ ক্রিকেটের উপর ফোকাস করাটাই প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছিল৷ ড্রেসিংরুমের তখন ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি৷ যদিও তিনি এ সবে কখনও জড়াননি বলে দাবি করেছেন শোয়েব। তিনি বলেছেন, অন্যদের এই চক্র থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিতেন।
এমনকী, এই নিয়ে মহম্মদ আমেরকেও সতর্ক করেছিলেন বলে জানিয়েছেন প্রাক্তন এই পাক-পেসার৷ ‘২০১০-এ আমেরকে বলেছিলাম, তোমার সামনে উজ্জ্বল ভবিষ্যত্৷ সাবধানে লোকজনের সঙ্গে মেলামেশা করো৷ সে কথায় কান দেয়নি আমের৷ ২০১০-এ স্পট-ফিক্সিংকাণ্ডে তার নাম জড়ায়৷’
আফ্রিদি-মিয়াদাঁদ সাম্প্রতিক তরজার ঘটনা প্রসঙ্গেই এদিন ফিক্সিং-প্রসঙ্গ টেনে আনেন রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেস৷ অবসরের আগে আফ্রিদি তাঁর ফেয়ারওয়েল ম্যাচ দাবি করায়, তাঁর বিরুদ্ধে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের অভিযোগ তোলেন মিয়াঁদাদ৷ পাল্টা আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি আফ্রিদির৷ কাজিয়া তুঙ্গে ওঠে৷ শেষ পর্যন্ত অবশ্য সন্ধি৷ ঝগড়া মিটিয়ে শনিবারই হাত মিলিয়েছেন তাঁরা৷ সে-প্রসঙ্গে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়েই শোয়েব আখতারের গলায় উঠে এল পাক-ক্রিকেটের অন্ধকার সময়৷
খেলার (Sports) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
লাইফস্টাইল-এর
জেলার
ব্যবসা-বাণিজ্যের
Advertisement