শেফিল্ড শিল্ডের ফাইনাল শেষ হচ্ছে ১ এপ্রিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে অজি প্লেয়াররা আইপিএলে খুবই কম সময় ব্যয় করবেন। অন্যদিকে, অস্ট্রেলিয়ার আন্তর্জাতিক তারকা ক্রিকেটাররা সংযুক্ত আরব আমিরশাহীতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজ খেলতে ব্যস্ত থাকবেন।
2/10
নিউজিল্যান্ড ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ছাড়া বাকি সব কটি বোর্ডই স্পষ্ট করে দিয়েছে যে, তাদের খেলোয়াড়রা ২০১৯-র আইপিএলের একটা বড় সময়ই খেলতে পারবেন না।
3/10
স্টার্ক ও কামিন্স বর্তমানে ঘরের মাঠে ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে খেলছেন।
4/10
অন্যদিকে, এবার কামিন্সকে রিলিজ করেছে দিল্লি ডেয়ারডেভিলস, যে দলের নয়া নাম হয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস।
5/10
২০১৮-র আইপিএলে স্টার্ককে ৯ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু চোটের জন্য একটি ম্যাচও খেলতে পারেননি। এবার তাঁকে ছেড়ে দিয়েছে নাইট রাইডার্স।
6/10
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফিঞ্চ ও ম্যাক্সওয়েলের মতোই সরে দাঁড়ানোর জন্য একই কারণ দেখিয়েছেন স্টার্ক ও কামিন্স। প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগামী আইপিএলে অস্ট্রেলিয়ার তারকাদের সংখ্যাটা আরও কমতে পারে। আগামী ১০ ডিসেম্বর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি তাদের সুপারিশ জমা দেওয়ার পর যে খেলোয়াড়দের নিলাম হবে, তার চূড়ান্ত তালিকা জানা যাবে।
7/10
অস্ট্রেলিয়ার দুই তারকা পেসার মিচেল স্টার্ক ও প্যাট কামিন্সের নাম আগামী ১৮ নভেম্বর আইপিএলের নিলামের জন্য নথিভূক্ত হয়নি।
8/10
এবার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী আরও দুই অজি তারকাকে দেখা যাবে না আগামী আইপিএলে।
9/10
অস্ট্রেলিয়ার তারকা ক্রিকেটার অ্যারন ফিঞ্চ ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েল আগেই ঠাসা ঘরোয়া ম্যাচ ও বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে টুর্নামেন্ট থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন।
10/10
বৃহস্পতিবার ২০১৯-র আইপিলের নিলামের জন্য খেলোয়াড়দের রেজিস্ট্রেশনের পর্ব সমাপ্তির পরই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে, ২০১৯-এ বিশ্বের ধনীতম টি ২০ লিগে দেখা যাবে না বেশ কয়েকজন বড় তারকাকে।