বেহালা থেকে খিদিরপুর, সায়েন্স সিটি থেকে ঠনঠনিয়া, টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন বেশিরভাগ এলাকা
রাতভর টানা বৃষ্টি। গতকাল থেকে আজ সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত বৃষ্টি হয়েছে ১৪৭.৫ মিলিমিটার। তথ্য বলছে, গত ১০ বছরে জুন মাসের নিরিখে এটা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত। ৭ বছর আগে, ২০১১-র ১৮ জুন, বৃষ্টি হয়েছিল ১৫৪.৯ মিলিমিটার।
গতকাল থেকে অবিরাম বৃষ্টি। তার জেরে কলকাতা এবং হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় জল জমেছে। বৃষ্টির মধ্যেই আলিপুর পার্ক রোডে গাছ ভেঙে বিপত্তি। যান চলাচল ব্যাহত। ঘটনাস্থলে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও কলকাতা পুরসভার কর্মীরা। গাছ ভেঙে পড়েছে প্রিন্স গোলাম মহম্মদ শাহ রোডেও। হাওড়ার সালকিয়া, ঘুসুড়ি, বাঁধাঘাট, কদমতলা, বেলগাছিয়া, পঞ্চাননতলা রোড, রামরাজাতলা, এই সমস্ত এলাকায় কোথাও হাঁটুজল, কোথাও জল কোমর সমান। বিপর্যস্ত জনজীবন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সকাল থেকে লকগেট খুলে জল নামানোর কাজ চলছে।
রাতভর বৃষ্টিতে উত্তর কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় জল জমেছে। ঠনঠনিয়া এলাকায় হাঁটুজল। জলমগ্ন আমহার্স্ট স্ট্রিট, বিবেকানন্দ রোড। জলমগ্ন বেহালার বিভিন্ন এলাকা। কোথাও পুকুরের জল ভাসিয়ে দিয়েছে রাস্তাঘাট। কোথাও আবার বৃষ্টি থামলেও, জল নামেনি। জলবন্দি বিস্তীর্ণ এলাকা।
খিদিরপুরের হেমচন্দ্র স্ট্রিট, রমানাথ পাল রোড, গোপাল দত্ত রোড, রামকমল স্ট্রিট জলমগ্ন। সকালে হাতে জুতো নিয়ে স্কুলে যাচ্ছে পড়ুয়ারা। হাঁটুজলে বাইক ঠেলে নিয়ে যাওয়ার ছবিও ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।
গতকাল থেকে অবিরাম বৃষ্টি। তার জেরে কলকাতা এবং হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় জল জমেছে। বৃষ্টির মধ্যেই আলিপুর পার্ক রোডে গাছ ভেঙে বিপত্তি। যান চলাচল ব্যাহত। ঘটনাস্থলে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী ও কলকাতা পুরসভার কর্মীরা। গাছ ভেঙে পড়েছে প্রিন্স গোলাম মহম্মদ শাহ রোডেও। হাওড়ার সালকিয়া, ঘুসুড়ি, বাঁধাঘাট, কদমতলা, বেলগাছিয়া, পঞ্চাননতলা রোড, রামরাজাতলা, এই সমস্ত এলাকায় কোথাও হাঁটুজল, কোথাও জল কোমর সমান। বিপর্যস্ত জনজীবন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সকাল থেকে লকগেট খুলে জল নামানোর কাজ চলছে।
রাতভর বৃষ্টিতে উত্তর কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় জল জমেছে। ঠনঠনিয়া এলাকায় হাঁটুজল। জলমগ্ন আমহার্স্ট স্ট্রিট, বিবেকানন্দ রোড। জলমগ্ন বেহালার বিভিন্ন এলাকা। কোথাও পুকুরের জল ভাসিয়ে দিয়েছে রাস্তাঘাট। কোথাও আবার বৃষ্টি থামলেও, জল নামেনি। জলবন্দি বিস্তীর্ণ এলাকা।
খিদিরপুরের হেমচন্দ্র স্ট্রিট, রমানাথ পাল রোড, গোপাল দত্ত রোড, রামকমল স্ট্রিট জলমগ্ন। সকালে হাতে জুতো নিয়ে স্কুলে যাচ্ছে পড়ুয়ারা। হাঁটুজলে বাইক ঠেলে নিয়ে যাওয়ার ছবিও ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।