এক্সপ্লোর
Advertisement
Farmers' Protest: কৃষকদের সমস্যা মেটানো উচিত, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর দাবি তুলে মোদি সরকারের উপর চাপ পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর
কৃষকদের সমস্যা মেটানো উচিত, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর দাবি তুলে মোদি সরকারের উপর চাপ বাড়ালেন পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরিন্দর সিং। কৃষকদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়েছে, এই অভিযোগে পদ্মবিভূষণ ফেরালেন অকালি প্রধান ও রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী প্রকাশ সিং বাদল। কৃষি আইন নিয়ে সংসদের শীতকালীন অধিবেশন ডাকার দাবি অধীর চৌধুরীর। কৃষি আইন প্রত্যাহারের দাবিতে কৃষক আন্দোলনের জেরে গাজিয়াবাদ-দিল্লি ২৪ নম্বর ও উত্তরাখণ্ড-দিল্লি ৯ নম্বর জাতীয় সড়কে গাড়ি দীর্ঘ লাইন। কেন্দ্রের সঙ্গে চতুর্থ দফা বৈঠকও চলছে কৃষকদের।
এদিকে, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর মোদি সরকারের উপর চাপ বাড়িয়ে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘কৃষকদের সমস্যা মেটানো উচিত।’
ইতিমধ্যেই কৃষকদের কেন্দ্রের পাশ করা তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবির পক্ষে দাঁড়িয়ে শিরোমণি অকালি দল শাসক জোট ছেড়েছে, মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন দলের মন্ত্রী হরসিমরত কাউর। আর আজ পদ্ম-পুরস্কার বর্জন করে কৃষক আন্দোলন ঘিরে চলতি সংঘাতে নয়া মাত্রা যোগ করলেন বাদল।
গত সেপ্টেম্বরে প্রকাশ করা বিবৃতিতে শিরোমণি অকালি দলের প্রধান সুখবীর সিংহ বাদল বলেছিলেন, কেন্দ্র ন্যূনতম সহায়ক মূল্য(এমএসপি) ইস্য়ুতে কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের নিশ্চিত বিপণনের বিধিবদ্ধ আইনি গ্যারান্টি দিতে চাইছে না। একগুঁয়েমি দেখাচ্ছে। এর প্রতিবাদেই বিজেপি-এনডিএ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
শিবসেবা, তেলুগু দেশম পার্টির (টিডিপি) পর শিরোমণি অকালি দলই তৃতীয় বড় শরিক যারা নরেন্দ্র মোদিদের জোট থেকে বেরিয়ে এসেছে।
বাদল দাবি করেছিলেন, কৃষিপণ্যের বিপণন নিয়ে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আনা আইনগুলি বিপন্ন কৃষকদের ক্ষেত্রে আরও মারাত্মক, বিপদ ডেকে আনবে। তিনি আরও বলেন, শিরোমণি বিজেপির সবচেয়ে পুরানো শরিক হওয়া সত্ত্বেও কৃষকদের আবেগকে সম্মান জানাতে আমাদের কথা কানে তোলেনি সরকার।
পঞ্জাব, হরিয়ানা সহ উত্তর ভারতের কৃষকরা দলে দলে তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে দিল্লি চলো প্রতিবাদ কর্মসূচিতে নামার থেকে এক সপ্তাহের ওপর হয়ে গেল প্রবল অস্বস্তিতে রয়েছে কেন্দ্রের সরকার। উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, হরিয়ানার সঙ্গে দিল্লির সীমান্তে নিরাপত্তাবাহিনী কৃষকদের বাধা দিলে সংঘাত হয় দুপক্ষের। ট্রাফিক যানজট তৈরি হয়।
ইতিমধ্যেই পঞ্জাবের একাধিক জনপ্রিয় মুখ কৃষকদের সমর্থন করেছেন। ভীম আর্মি প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদও আন্দোলনস্থলে যাচ্ছেন।
এদিকে, অমিত শাহের সঙ্গে বৈঠকের পর মোদি সরকারের উপর চাপ বাড়িয়ে পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘কৃষকদের সমস্যা মেটানো উচিত।’
ইতিমধ্যেই কৃষকদের কেন্দ্রের পাশ করা তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবির পক্ষে দাঁড়িয়ে শিরোমণি অকালি দল শাসক জোট ছেড়েছে, মন্ত্রিত্ব ছেড়েছেন দলের মন্ত্রী হরসিমরত কাউর। আর আজ পদ্ম-পুরস্কার বর্জন করে কৃষক আন্দোলন ঘিরে চলতি সংঘাতে নয়া মাত্রা যোগ করলেন বাদল।
গত সেপ্টেম্বরে প্রকাশ করা বিবৃতিতে শিরোমণি অকালি দলের প্রধান সুখবীর সিংহ বাদল বলেছিলেন, কেন্দ্র ন্যূনতম সহায়ক মূল্য(এমএসপি) ইস্য়ুতে কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের নিশ্চিত বিপণনের বিধিবদ্ধ আইনি গ্যারান্টি দিতে চাইছে না। একগুঁয়েমি দেখাচ্ছে। এর প্রতিবাদেই বিজেপি-এনডিএ ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাঁরা।
শিবসেবা, তেলুগু দেশম পার্টির (টিডিপি) পর শিরোমণি অকালি দলই তৃতীয় বড় শরিক যারা নরেন্দ্র মোদিদের জোট থেকে বেরিয়ে এসেছে।
বাদল দাবি করেছিলেন, কৃষিপণ্যের বিপণন নিয়ে বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আনা আইনগুলি বিপন্ন কৃষকদের ক্ষেত্রে আরও মারাত্মক, বিপদ ডেকে আনবে। তিনি আরও বলেন, শিরোমণি বিজেপির সবচেয়ে পুরানো শরিক হওয়া সত্ত্বেও কৃষকদের আবেগকে সম্মান জানাতে আমাদের কথা কানে তোলেনি সরকার।
পঞ্জাব, হরিয়ানা সহ উত্তর ভারতের কৃষকরা দলে দলে তাদের দাবিদাওয়া নিয়ে দিল্লি চলো প্রতিবাদ কর্মসূচিতে নামার থেকে এক সপ্তাহের ওপর হয়ে গেল প্রবল অস্বস্তিতে রয়েছে কেন্দ্রের সরকার। উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, হরিয়ানার সঙ্গে দিল্লির সীমান্তে নিরাপত্তাবাহিনী কৃষকদের বাধা দিলে সংঘাত হয় দুপক্ষের। ট্রাফিক যানজট তৈরি হয়।
ইতিমধ্যেই পঞ্জাবের একাধিক জনপ্রিয় মুখ কৃষকদের সমর্থন করেছেন। ভীম আর্মি প্রধান চন্দ্রশেখর আজাদও আন্দোলনস্থলে যাচ্ছেন।
আরও দেখুন
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
খবর
জেলার
জেলার
Advertisement
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement